Professor's Job Solution

Professor's Job Solution
আমার সকল কাজ,চিন্তা-ভাবনা পড়ালেখা কেন্দ্রিক। পড়ালেখা আর ক্যারিয়ার নিয়ে স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসি। কিন্তু সাধ্য এবং বাস্তবতার সমন্বয় করতে গিয়ে এখন পর্যন্ত প্রতিটি স্বপ্নই বাস্তবতার স্বংস্পর্শে এসে হারিয়ে গেছে। এখন স্বপ্ন কেবল একটাই, বিসিএস ক্যাডার হওয়া। সেই লক্ষ্যেই এগিয়ে যাচ্ছি। ছোট্ট একটি শখও আছে,বিভিন্ন দেশের কয়েন কালেকশন করা। সবার দোয়া এবং সাহায্য কামনা করছি।

বিস্তারিত পড়ুন

নিয়ে নিন ২৬ জুলাই রিলিজ হওয়া Prisma App।এর একদিনে ডাউলোড সংখ্যা প্রয় দেড় লক্ষ।

নিয়ে নিন ২৬ জুলাই রিলিজ হওয়া Prisma App।এর একদিনে ডাউলোড সংখ্যা প্রয় দেড় লক্ষ।
এ অ্যাপটি আগে Android এর জন্য ছিল না।২৬ জুলাই এটি Android এর জন্য রিলিজ হয়েছে।
এ অ্যাপটি একদিনে ডাউনলোড হয়েছে প্রয় দের লক্ষ মত।Play store এ রোটিং হলো ৪.২★।
App Name: Prisma
App Size: 6mb
এই অ্যাপ দিয়ে আপনি আপনার ছবির চমৎকার লুক দিতে পারবেন।
নিচের Screen Shoot গুলো দেখুন।
আরও অনেক ধরনের করতে পারবেন।
নিচের Link থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
N.B Download করার জন্য Download এর নিচে টিক চিহ্ন টা উঠয়ে দিয়ে Download এ ক্লিক করবেন।
Turn your photos into awesome artworks:
Be an artist! Turn your photos into awesome artworks:
- Modern art filters!
- Stunning photo effects
- Fast sharing
Prisma transforms your photos into artworks using the styles of famous artists:
Prisma transforms your photos into artworks using the styles of famous artists:
Munk, Picasso as well as world famous ornaments and patterns.
A unique combination of neural networks and artificial intelligence helps you turn memo rable mome nts into timeless art.
বিস্তারিত পড়ুন

রাসূলুল্লাহ ﷺ ১১ জনকে বিয়ে করেছিলেন কেন?নাস্তিকদের প্রশ্নের জবাব

রাসূলুল্লাহ ﷺ ১১ জনকে বিয়ে করেছিলেন কেন?নাস্তিকদের প্রশ্নের জবাব
সাধারণ মুসলিমের মনে একটা প্রশ্ন প্রায়ই ঘুরপাক খায়, তা হলো – রাসূলুল্লাহ ﷺ এতগুলো বিয়ে করতে গিয়েছিলেন কেন? সাধারণ মুসলিম পুরুষ না ৪টার বেশী বিয়ে করতে পারে না? উনি তাহলে ১১টা বিয়ে করলেন কেন? –বর্তমান সময় যখন অনলাইনে ও অফলাইনে নাস্তিকতা ও ইসলাম-বিদ্বেষ চরম আকার ধারণ করেছে তখন সাধারণ মুসলিমের জন্য এই প্রশ্নগুলোর উত্তর জানা জরুরী হয়ে পড়েছে। এই প্রশ্নগুলোর উত্তর আছে এবং এই লেখায় আমি সেই উত্তর দিব। কিন্তু সেই উত্তরে যাওয়ার আগে ছোট্ট একটা ভূমিকার অবতারণা করতে হচ্ছে।
উত্তর বুঝার প্রি-রিকুইসিট জ্ঞান:
আমাদের উপমহাদেশে রাসূলুল্লাহ ﷺ কে নিয়ে লেখা কিছু বইতে, এবং বিভিন্ন আলেমরা তাদের লেকচারে তাঁকে নিয়ে খুব বাড়াবাড়ি রকমের কথা বলে থাকেন। যেমন – রাসূলুল্লাহ ﷺ  নূরের তৈরী, তাঁকে সৃষ্টি না করা হলে কিছুই সৃষ্টি হত না, তিনি সকল প্রকার মানবিক ও জৈবিক চাহিদার উর্ধ্বে ছিলেন – ইত্যাদি। এই কথাগুলো ভুল। অবশ্যই রাসূলুল্লাহ ﷺ  সব মানুষের মধ্যে শ্রেষ্ঠ মানুষ এবং তিনি নিষ্পাপ, কিন্তু একথাও মনে রাখতে হবে তিনি আমাদের মতই রক্ত-মাংসের একজন মানুষ, যাকে তাঁর ঈমান ও আমলের কারণে আল্লাহ্‌ বিশেষ মর্যাদা দিয়েছেন।
বলুন, “আমি তো তোমাদের মতই একজন মানুষ যার উপর প্রত্যাদেশহয়েছে যেতোমাদের উপাস্যএকমাত্র আল্লাহ্‌, তাই তাঁরই পথ অবলম্বনকরো এবং তাঁরই কাছে ক্ষমাপ্রার্থনা করো (সূরাফুসসিলাত ৪১:)
আমাদের মধ্যে যেমন আশা-আকাংক্ষা, দু:খ-কষ্ট, অস্থিরতা-রাগ আছে, রাসূলুল্লাহ ﷺ এর মধ্যেও এর সবই উপস্থিত ছিল। তাঁর সাথে আমাদের পার্থক্য হলো তিনি এগুলোকে নিজের নিয়ন্ত্রণের রাখতে পারতেন, আমরা কখনো পারি, কখনো পারি না। আমাদের মধ্যে যেমন কামনা-বাসনা আছে, স্বাভাবিকভাবে মানুষ হিসাবে তাঁর মধ্যেও এগুলো ছিল। আমরা যেমন সুন্দরের প্রতি আকৃষ্ট হই, তিনিও সুন্দরের প্রতি আকর্ষণ বোধ করতেন। আমাদের সাথে তাঁর পার্থক্য হলো – আমরা আমাদের বাসনা পূরণের জন্য আল্লাহর  ﷻ দেয়া সীমা লঙ্ঘন করে ফেলি, যার দিকে তাকানো উচিত নয় তার দিকে তাকাই, যার সাথে সম্পর্ক করা আল্লাহর  ﷻ বিধানের বাইরে তার সাথেও সম্পর্ক করি। কিন্তু, রাসূলুল্লাহ ﷺ তাঁর চাহিদা পূরণের জন্য কখনোই আল্লাহর  ﷻ দেয়া সীমাকে লঙ্ঘন করেননি, সর্বাবস্থায় আল্লাহর  ﷻ হুকুম মেনে চলেছেন।
রাসূলুল্লাহ ﷺ (বা যে কোন মানুষের) যে কোন কাজ সম্পর্কে আমাদের আপত্তি থাকবে না যদি তা নিচের দুইটা (both) বিষয়কে মেনে চলে –
এক  যদি তা আল্লাহর  ﷻ  দেয়া সীমার মধ্যে থাকে। অর্থাৎ, আল্লাহ্‌ যদি কোন কিছুকে হালাল করে থাকেন তাহলে সেটা করলে দোষের কিছু নেই।
দুই – যদি কাজটি ঐ সমাজে গ্রহণযোগ্য হয়ে থাকে। (নামাজ,রোজা তথা ইবাদতের ক্ষেত্রে এই ২য় শর্তটি পূরণ হওয়া জরুরি নয়, কিন্তু পার্থিব কাজ যেমন বিয়ে, যুদ্ধ ইত্যাদির (worldly affairs) ক্ষেত্রে এই শর্তটি গুরুত্বপূর্ণ)
উদাহরণস্বরূপ রাসূলুল্লাহ ﷺ এর বহুবিবাহের কথা ধরা যাক। আমরা জানি – রাসূলুল্লাহ ﷺ বহু বিবাহ করেছেন – এটার অনুমতি আল্লাহর  ﷻ কাছ থেকেও আছে, আবার তৎকালীন সমাজেও এটা গ্রহণযোগ্য প্র্যাক্টিস ছিল – কাজেই রাসূলুল্লাহ ﷺ এর বহুবিবাহ নিয়ে কোন মুসলিমের আপত্তি থাকবে না।  আবার বর্তমান বিশ্ব ব্যবস্থায় সাধারণভাবে বহু বিবাহ গ্রহণযোগ্য নয়। কাজেই কোন মুসলিম যদি সক্ষমতা থাকার পরেও সামাজিক গ্রহণযোগ্যতার কথা বিবেচনা করে বহুবিবাহ না করে – তাহলেও আমরা বলব সে ঠিক করেছে। অন্যদিকে, পশ্চিমা বিশ্বে সমকামিতা একটি গ্রহণযোগ্য আচরণ, কিন্তু একজন মুসলিম হিসাবে আমরা এই আচরণের পক্ষে নই কারণ এটা আল্লাহর  ﷻ দেয়া সীমার বাইরে।
এখানে বলে রাখা ভাল যে, ইসলামিক আইন যদিও কুরআন, সুন্নাহ, ইজমা’ (Consensus) ও কিয়াসের (Analogy) উপর ভিত্তি করে প্রতিষ্ঠিত, কিন্তু এর প্রয়োগ আরো কিছু বিষয়ের উপর নির্ভর করে যার মধ্যে আছে –  মাসলাহা মুরসালা (Consideration of Public Welfare/জনতার বৃহত্তর স্বার্থ) ও উরফ (Social norm /সামাজিক রীতি)।
উপরের প্রি-রিকুইসিট জ্ঞানকে মাথায় রেখে এবার আসুন সরাসরি প্রশ্নে চলে যাওয়া যাক।
bohubibaho1
প্রশ্ন  ইসলামের যেখানে ১জন পুরুষের জন্য ৪জন স্ত্রী রাখার অনুমতি আছে,সেখানেমুহাম্মাদ কিভাবে ১১টা বিয়ে করলেনতাঁর বৈবাহিক জীবন কি অস্বাভাবিকনয়?
রাসূলুল্লাহ ﷺ এর  ১১জন স্ত্রী ছিল, যার মধ্যে ৯ জন একসাথে স্ত্রী হিসাবে ছিল (বাকী ২ জনের মৃত্যু হয়েছিল)।  তাঁর স্ত্রীদেরকে আমরা সম্মানের সাথে উম্মাহাতুল মু’মিনীন (ঈমানদারদের মাতা) বলে থাকি।
যদিও একজন মুসলিমের জন্য চারজনের বেশী স্ত্রী রাখার অনুমতি নেই, কিন্তু রাসূলুল্লাহ ﷺ কে আল্লাহ্‌ চার এর বেশী স্ত্রী রাখার অনুমতি দিয়েছিলেন। আর এই অনুমতি দেয়া হয়েছে নিচের আয়াতের মাধ্যমে।
হে নবীআমি আপনার জন্য বৈধ করেছি আপনার স্ত্রীদেরকে যাদের আপনিদেনমোহরদিয়েছেন …আর কোন ঈমানদার নারী নবীর কাছে নিবেদনকরলে আর নবী তাকে বিয়েকরতে চাইলে সে বৈধআর  শুধু আপনারইজন্যবাকী মুমিনদের জন্য নয় [সূরা আহযাব৩৩:৫০]
কিন্তু প্রশ্ন হলো এই সুবিধা রাসূলুল্লাহ ﷺ কে দেয়ার কারণ কি? আসুন এর কয়েকটা কারণ দেখা যাক –
রাসূলুল্লাহ  এর শারিয়াহ কিছুটা ভিন্ন ছিল
রাসূলুল্লাহ ﷺ এর শারিয়াহর কিছু অংশ সাধারণ মুসলিমদের থেকে ভিন্ন ছিল। এই ভিন্ন শারিয়াহ তাকে সুবিধা কিছু দিয়েছিল, কিন্তু দায়িত্ব দিয়েছিল তার চেয়ে অনেক বেশী। যেমন – রাসূলুল্লাহ  ﷺ এর জন্য প্রতিরাতে তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া ওয়াজিব ছিল, একবার যুদ্ধের সরঞ্জাম পড়ে ফেলার পর যুদ্ধে না যাওয়া তাঁর জন্য হারাম ছিল, দান গ্রহণ করা তাঁর জন্য হারাম ছিল, মৃত্যুর সময় পরিবারের জন্য একটা পয়সা সম্পদ রেখে যাওয়াও তাঁর জন্য হারাম ছিল, এমন কি আজ পর্যন্ত রাসূলুল্লাহ ﷺ এর বংশধরের কেউ যতই দরিদ্র হোক না কেন যাকাত নিতে পারবে না।  এত কঠিন কঠিন নিয়মের বিপরীতে আল্লাহ্‌ তাঁকে খুব অল্প কিছু বিধানে অগ্রাধিকার দিয়েছিলেন, তার মধ্যে একটি হলো চারটির বেশী স্ত্রী রাখার অনুমতি।
রাসূলুল্লাহ  চাইলে আরো বেশী বিয়ে করতে পারতেন
রাসূলুল্লাহ ﷺ তাঁর যৌবনের প্রাইম টাইম একজন মাত্র স্ত্রীর সাথেই কাটিয়েছিলেন – ৫০ বছর বয়স পর্যন্ত তাঁর একজন মাত্র স্ত্রী ছিল। অথচ বহুবিবাহ করা আরব সমাজে একটা খুব স্বাভাবিক ব্যাপার ছিল এবং তিনি চাইলেই তখন একাধিক বিয়ে করতে পারতেন।  আমাদের সমাজে যেমন বিয়ের সময় ছেলেদের যোগ্যতা দেখা হয় – তার পড়াশুনা, চাকরি-বাকরি, আয়-রোজগার দেখা হয়, তৎকালীন আরব সমাজে বিয়ের সময় একটা ছেলে বা মেয়ের একটা বৈশিষ্ট্যই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন ছিল – তা হলো বংশমর্যাদা। রাসূলুল্লাহ ﷺ ছিলেন আরবের সবচাইতে সম্ভ্রান্ত কুরাইশ বংশের সবচাইতে সম্মানিত ও লিজেন্ডারি ব্যক্তিত্ব আব্দুল মুত্তালিব এর সবচেয়ে প্রিয় নাতি। তাই তিনি চাইলে যৌবনে ও নবুয়তির আগে ১০-১২টা বিয়ে করা তার জন্য কোন ব্যাপারই ছিল না, কিন্তু তা তিনি করেন নি।
সেই সমাজে বিয়ে ছিল ঐক্য প্রতিষ্ঠার একটি অন্যতম উপায়
বর্তমানে আমরা যে সমাজে বাস করি তাতে বিয়ের উদ্দেশ্য একটাই থাকে – সামাজিক মর্যাদা অনুযায়ী একটা ছেলে / মেয়েকে তার জীবনসঙ্গীর সাথে মিলিয়ে দেয়া। কিন্তু, আরব সমাজে “রাষ্ট্র” বলে কিছু ছিল না এবং এক গোত্রের সাথে আরেক গোত্রের ঝগড়া-যুদ্ধ লেগেই থাকত। সেকালে সামাজিকভাবে সুরক্ষিত থাকার একমাত্র উপায় ছিল গোত্রবদ্ধ হয়ে চলা, তাই সেই সমাজে বিয়ের আরেকটি অন্যতম কারণ ছিল অন্য পরিবার বা অন্য গোত্রের সাথে সম্পর্কের উন্নয়ন করা।  আর রাসূলুল্লাহ ﷺ যেহেতু আরবদের ৩ হাজার বছরের পুরনো রীতি-নীতিকে পরিবর্তন করে মাত্র ২৩ বছরে সম্পূর্ণ নতুন রাষ্ট্র-ব্যবস্থা ইসলামের প্রবর্তন করছিলেন, কাজেই এটা তার জন্য খুব জরুরী ছিল যে তিনি বিয়ের মাধ্যমে বিভিন্ন গোত্রের সাথে সম্পর্ক দৃঢ় করবেন। এই দিক থেকে চিন্তা করলে, বহুবিবাহের অনুমতি রাসূল্ললাহর ﷺ জন্য কোন সুবিধা ছিল না, বরং ছিল এক মহা দায়িত্ব।
নিচে রাসূলুল্লাহ ﷺ এর স্ত্রীদের তালিকা ও বিয়ের মূল কারণ উল্লেখ করা হল।


 স্ত্রীর নামবিয়ের মূল কারণবিয়ের সালমন্তব্য
খাদিজাবিনতে খুয়াইলিদ (রা)সাধারণ সামাজিক বিয়েনবুয়তের ১০ম বছরখাদিজার প্রস্তাবে দুই পরিবারের সম্মতিতে সাধারণ বিয়ে। এটা ছিল খাদিজার ৩য় বিয়ে।খাদিজা জীবিত থাকতে রাসূলুল্লাহ ﷺ আর কোন স্ত্রী গ্রহণ করেননি। খাদিজার মৃত্যুর সময় রাসূলুল্লাহ ﷺর বয়স ছিল ৫০ বছর।  তাঁরা দীর্ঘ ২৫ বছর সংসার করেছিলেন।
সাওদাবিনতে জাম’আ (রা)সাধারণ সামাজিক বিয়েনবুয়তের ১০ম বছররাসূলুল্লাহ ﷺর খালা খাওলা এর পরামর্শে দুই পরিবারের সম্মতিতে সাধারণ বিয়ে।
আইশা (রা) বিনতে আবু বকর (রা)সাধারণ সামাজিক বিয়ে ও বন্ধু আবু বকর (রা) এর সাথে পারিবারিক সম্পর্ক স্থাপন।এছাড়াও এতে আল্লাহর  ﷻ  পরোক্ষ নির্দেশ ছিল। (বুখারি)বিয়ের প্রতিশ্রুতি: নবুয়তের ১১ তম বছর।একসাথে বসবাস শুরু: ১ম হিজরীরাসূলুল্লাহ ﷺর খালা খাওলা এর পরামর্শে দুই পরিবারের সম্মতিতে সাধারণ বিয়ে।আইশা জিনিয়াস ছিলেন। তিনি কুরআন, হাদিস, ইসলামি আইন, প্রাচীন কবিতা ও বংশ-জ্ঞান (Geneology) এ এক্সপার্ট ছিলেন। অন্যতম সর্বাধিক হাদিস বর্ণনাকারী।  তিনি রাসূলুল্লাহর ﷺ একমাত্র কুমারী স্ত্রী।
হাফসা (রা) বিনতে উমার ইবনুল খাত্তাব (রা)বন্ধু উমার(রা) এর সাথে পারিবারিক সম্পর্ক স্থাপন৩য় হিজরীএটা হাফসার দ্বিতীয় বিয়ে।  আগের বিয়ে তিনি ১১ বছর বয়সে করেছিলেন।
যাইনাব বিনতে খুযাইমা (রা)যাইনাবের দানশীলতার পুরষ্কার ও উত্তরের নাজদি অঞ্চলের সাথে সম্পর্ক স্থাপন৪র্থ হিজরীএটা ছিল তাঁর তৃতীয় বিয়ে। যাইনাব তাঁর দানশীলতার জন্য বিখ্যাত ছিলেন। উহুদের যুদ্ধে তাঁর স্বামী শহিদ হওয়ার পর এরকম মহান নারীর জন্য রাসূলুল্লাহ ﷺই ছিলেন একমাত্র যোগ্য স্বামী। বিয়ের ৮ মাস পর তিনি ইন্তেকাল করেন।
উম্মে সালামা(রা)অন্য নাম: হিন্দ বিনতে আবু উমাইয়াউম্মে সালামার ঈমান ও আমলের পুরষ্কার৫ম হিজরীএটা ছিল তাঁর দ্বিতীয় বিয়ে। তাঁর স্বামী উহুদের যুদ্ধের আঘাতে শহীদ হন। মৃত্যুর সময় তাঁর স্বামী দু’আ করেছিলেন তিনি যেন তার চাইতেও ভালো একজনকে স্বামী হিসাবে পান। আল্লাহ্‌ সেই দু’আ রাসূলুল্লাহ ﷺ এর মাধ্যমে কবুল করেন। উম্মে সালামা বহু হাদিস বর্ণনা করেছেন।
যাইনাববিনতে জাহশ (রা)আল্লাহর  ﷻ নির্দেশ (সূরা আহযাব:৩৭) ও পালক পুত্র যে নিজের পুত্র নয় এই ধারণা সমাজে প্রতিষ্ঠা করা৫ম হিজরীএটা তাঁর ২য় বিয়ে। যাইনাব কুরাইশি ছিলেন ও রাসূলুল্লাহর ﷺ ফুপাত বোন ছিলেন। আরব সমাজে, কাযিনদের মধ্যে বিয়ে হওয়া খুব স্বাভাবিক একটা ব্যাপার ছিল। আনাস(রা) বলেন – রাসূলুল্লাহ ﷺ যদি কোরআনের কোন আয়াত লুকাতেন তাহলে যাইনাবের সাথে বিয়ের আয়াতটাকেই লুকাতে চাইতেন (বুখারী)। – শুধু আল্লাহর  ﷻ হুকুম পালনের জন্যই রাসূলুল্লাহ ﷺ এই বিয়েটা করেন।
যুয়াইরিয়াহবিনতে আল-হারিস (রা)বানুল মুস্তালিকের সাথে বন্ধুত্ব স্থাপন৫ম হিজরীএটা তাঁর ২য় বিয়ে। তিনি ছিলেন বানুল মুস্তালিক গোত্রপ্রধানের মেয়ে। যুয়াইরিয়াকে যুদ্ধবন্দি হিসাবে গ্রহণ করার পর রাসূলুল্লাহ ﷺ তাকে মুক্ত করেন এবং বিয়ে করেন। এভাবে রাসূলুল্লাহ ﷺ যুদ্ধবন্দিদের মুক্তি দেয়ার ব্যাপারে উৎসাহ দেন।  শত শত সাহাবী যুদ্ধবন্দীদের মুক্তি করে দেন।  এই বিয়ের ফলে সম্পূর্ন বানুল মুস্তালিক ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে।
উম্মে হাবিবাবিনতে আবু সুফিয়ান (রা)অন্য নাম: রামলাকুরাইশদের মধ্য থেকে শত্রুভাব অপসারণ৭ম হিজরীএটা তাঁর ২য় বিয়ে। তৎকালীন মুশরিক কুরাইশদের অবিসংবাদিত নেতা আবু সুফিয়ানের মেয়ে। কুরাইশদের অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে উম্মে হাবিবা আবিসিনিয়ায় চলে যান যেখানে তাঁর স্বামীর মৃত্যু হয়, পরে রাসূলুল্লাহ ﷺ তাঁকে বিয়ে করেন। এই বিয়ে অনেক মুশরিকের মধ্যে রাসূলুল্লাহ ﷺ ও ইসলামের প্রতি ভালবাসা তৈরীতে সাহায্য করে।
১০সাফিয়াবিনতে হুয়াই (রা)ইহুদীদের সাথে সম্পর্ক উন্নয়ন৭ম হিজরীএটা তাঁর ২য় বিয়ে। তিনি ছিলেন ইহুদীদের বনু নাদির গোত্রের নেতার মেয়ে। তিনি প্রথম থেকেই বাবার ইচ্ছার বিরুদ্ধে ইসলাম ধর্মকে পছন্দ করতেন। খন্দকের যুদ্ধে তাঁকে যুদ্ধবন্দি হিসাবে গ্রহণ করা হয়। রাসূলুল্লাহ ﷺ তাঁকে মুক্তি দেন ও বিয়ে করেন। এর মাধ্যমে রাসূলুল্লাহ ﷺ যুদ্ধবন্দি মুক্তিতে উৎসাহ দেন ও এটাও প্রমাণ করেন – ইহুদীদের প্রতি মুসলিমদের কোন জাতিগত বিদ্বেষ নেই।
১১মাইমুনাহবিনতে আল-হারিস(রা)ইসলাম-পূর্ব নাম: বাররাহচাচা আব্বাসের অনুরোধে ও কুরাইশদের সাথে সম্পর্ক উন্নয়ন৮ম হিজরীএটা তাঁর ২য় বিয়ে। হুদায়বিয়ার সন্ধির পরের বছর রাসূলুল্লাহ ﷺ যখন উমরা করতে মক্কা আসেন তখন চাচা আব্বাস (রা) তাঁকে অনুরোধ করেন মাইমুনাকে বিয়ে করতে।  এই বিয়ের পর রাসূল্ললাহ মক্কার কুরাইশদেরকে (যারা তখনও ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেনি) তাঁর ওয়ালিমায়  দাওয়াত দেন ও এভাবে তাদের সাথে সম্পর্কের উন্নয়নের চেষ্টা করেন।

উপরের তথ্য থেকে আমরা দেখতে পাই যে, রাসূলুল্লাহ ﷺ তাঁর বিয়েগুলো যে সব কারণে করেছিলেন তার মধ্যে আছে – স্বাভাবিক সামাজিক কারণ, কোন বন্ধুর সাথে সম্পর্ক দৃঢ় করণ, কোন গোত্রের সাথে সম্পর্ক উন্নয়ন, অথবা যে গুণবতী নারীর স্বামী শহীদ হয়েছে তাঁকে সম্মানিত করার জন্য।  আর এই বিয়েগুলোর ক্ষেত্রে সেই নারীর সৌন্দর্যও যদি রাসূলুল্লাহ ﷺ কে আকর্ষণ করে থাকে তাতে দোষের কিছু নেই। একজন পুরুষ তো তাকেই বিয়ে করতে চাইবে যাকে তার সুন্দর লাগে – এটাই তো স্বাভাবিক বায়োলজিকাল ব্যাপার।
রাসূলুল্লাহ  জোর করে কাউকে বিয়ে করেন নাই
রাসূলুল্লাহ  কখনোই জোর করে কাউকে বিয়ে করেননি। তিনি  যাদেরকে বিয়ে করেছেন তাঁরা প্রত্যেকেই রাসূলুল্লাহ  এর স্ত্রী হতে চেয়েছিলেন। যে তাঁর স্ত্রী হতে চায়নি, তাকে তিনি বিয়ে করেননি।
সাহিহ বুখারীতে বর্ণিত একটি হাদিস থেকে আমরা একটি ঘটনা জানি যেখানে উমাইমাহ বিনতে শাহরিল নামক এক মহিলা প্রাথমিকভাবে রাসূলুল্লাহ  এর  স্ত্রী হতে সম্মতি জানায়। কিন্তু, বিয়ের রাতে সেই মহিলা তার মত পরিবর্তন করে ও স্ত্রী হতে অনিচ্ছা প্রকাশ করে। রাসূলুল্লাহ কে দেখে সে বলে উঠে – “আমি আপনার থেকে আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করছি”।  জবাবে রাসূলুল্লাহবলেন – “তুমি সবচাইতে বড়র কাছেই আশ্রয় চেয়েছ। যাও, তুমি তোমার পরিবারের কাছে ফিরে যাও।”   এভাবে করে বিয়ে কনসুমেট (স্বামী-স্ত্রী হিসাবে একসাথে থাকা) করার আগেই রাসূলুল্লাহ উমাইমাহকে ডিভোর্স দিয়েছিলেন। অন্য কিছু বর্ণনায় আছে, রাসূলুল্লাহ কে অপদস্থ করার জন্য কাফেররা মহিলাটাকে দিয়ে এরকম করিয়েছিল। ইতিহাসের বইগুলোতে এরকমও পাওয়া যায় যে এই মহিলা তার বাকী জীবন রাসূলুল্লার বিয়ের প্রস্তাব ফিরিয়ে দেয়ার জন্য আফসোস করতে করতে কাটিয়েছিল।
রাসূলুল্লাহ  জোর করে কোন স্ত্রীকে ধরে রাখেন নাই
রাসূলুল্লাহ ﷺ তো জোর করে কাউকে বিয়ে করেন নাই, জোর করে কাউকে বিয়ের পরে ধরেও রাখেন নাই। বরং, তাঁর যে কোন স্ত্রী চাইলেই তাঁকে ছেড়ে চলে যেতে পারতেন।
হে নবীআপনি আপনার স্ত্রীদেরকে বলুন, “তোমরা যদি পার্থিব জীবনেরভোগ  বিলাসিতাকামনাকরতবে এসোআমি তোমাদেরকে ভোগবিলাসেরব্যবস্থা করে দেই আরতোমাদেরকে ভদ্রতারসাথে বিদায় দেই আর তোমরাযদি আল্লাহ্‌, তাঁর রাসূল  পরকালচাওতবে তোমাদের মধ্যে যারাসৎ কর্মকরে আল্লাহ্‌ তাদের জন্য মহাপ্রতিদান প্রস্তুত করেরেখেছেন (সূরা আহযাব৩৩:২৮২৯)
হাদিস থেকে আমরা বরং দেখি, রাসূলুল্লাহ ﷺ এর স্ত্রীরা তাঁর কাছে ডিভোর্স তো চানই নি বরং প্রত্যেকেই যতদিন বেঁচে ছিলেন ততদিন প্রশংসা করেছিলেন যে স্বামী হিসাবে রাসূলুল্লাহ ﷺ কতটা মহৎ ছিলেন।
ইসলাম প্রতিষ্ঠার পর তিনি আর বিয়ে করেন নাই
আমরা লক্ষ্য করলে দেখব যে রাসূলুল্লাহ ﷺ এর ৭টি বিয়েই হয়েছে ৩য় থেকে ৮ম হিজরীর সময়। এটা ছিল রাসূলুল্লাহ ﷺ এর জীবনের সবচেয়ে আন্দোলিত সময়, যখন মুসলিমরা বিভিন্ন গোত্রের সাথে যুদ্ধে যাচ্ছে, আবার বিভিন্ন গোত্রের সাথে শান্তিচুক্তি করছে। কাজেই, এই সময় এই বিয়েগুলো ছিল রাজনৈতিক ও সামাজিক সংস্কারের অংশ বিশেষ। তিনি যদি নারীলোভীই হয়ে থাকবেন তাহলে তো এর আগে-পরেও তাঁর অনেক বিয়ে করার কথা ছিল। শুধু তাই না, রাসূলুল্লাহ ﷺ বেঁচেছিলেন ১১ হিজরী পর্যন্ত। কিন্তু, ৭ম হিজরির হুদায়বিয়ার সন্ধি ও হুনাইনের যুদ্ধে বিজয়ের পরে আরব ভূখন্ডে মুসলিমদের একচ্ছত্র আধিপত্য সময়ের ব্যাপারে হয়ে দাঁড়ায় – আল্লাহ্‌ নিজেই সূরা ফাতহ তে হুদায়বিয়ার সন্ধিকে “পরিষ্কার বিজয়” হিসাবে উল্লেখ করেছেন। আর তাই আমরা দেখতে পাই, ৯ম-১১তম হিজরীতে রাসূলুল্লাহ ﷺ গোত্রভিত্তিক সম্পর্ক উন্নয়নে আর কোন বিয়েও করেননি। তিনি যদি আসলেই শুধু নিজের চাহিদায় বিয়ে করে থাকতেন তাহলে তিনি ঐ শেষের ২ বছরেও বিয়ে করা করা থামাতেন না।
তথ্য সূত্র:
১) শেইখ ইয়াসির কাযীর সীরাহ লেকচার
২) ড. সাল্লাবির সীরাহ বই
৩) শেইখ সাফিউর রাহমান মুবারাকপুরীর সীরাহ বই
৪) দি কোড অফ স্কলারস – শেইখ ইয়াসির বিরজাস
বিস্তারিত পড়ুন

**সিম নিবন্ধন সঠিকভাবে সম্পন্ন হয়েছে কিনা তা যাচাই করার পদ্ধতিঃ

**সিম নিবন্ধন সঠিকভাবে সম্পন্ন হয়েছে কিনা তা যাচাই করার পদ্ধতিঃ


**সিম নিবন্ধন সঠিকভাবে
সম্পন্ন হয়েছে কিনা তা
যাচাই করার পদ্ধতিঃ
১) গ্রামীণফোন নিবন্ধন
যাচাইঃ
Message option গিয়ে reg লিখে
4949 এ send করুন। ফিরতি ক্ষুদে
বার্তায় কী লিখা পড়ুন।
২) বাংললিংক নিবন্ধন
যাচাইঃ
বাংলালিংকের গ্রাহকরা
*1600*1# ডায়াল করে নিবন্ধন
যাচাই করতে পারেন।
৩) রবি নিবন্ধন যাচাইঃ
*643# লিখে কল বাটন চাপুন।
একটি ক্ষুদে বার্তা আসবে,
অনুসরণ করুন
1 লিখে send করুন। ফিরতি
ক্ষুদে বার্তায় কী লিখা পড়ুন।
৪) এয়ারটেল নিবন্ধন যাচাইঃ
*121*444# লিখে কল বাটন
চাপুন। ফিরতি ক্ষুদে বার্তায়
কী লিখা পড়ুন।
বিস্তারিত পড়ুন

কি কারনে স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম হয়? এটা কি স্বাভাবিক? প্রতিকার জেনে নিন।

কি কারনে স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম হয়? এটা কি স্বাভাবিক? প্রতিকার জেনে নিন।
কি কারনে স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম হয়? এটা কি স্বাভাবিক? প্রতিকার জেনে নিন।

আজকাল প্রায় সবধরনের ফোন এ, সে ফোন Android হোক আর Apple হোক আর উইন্ডোজ ফোন হোক কিংবা সস্তা বা দামী। একটি সমস্যা কিন্তু লেগেই থাকে, তা হলো অত্তাধিক গরম হওয়া। আপনার ফোন এর সাথে যদি এমনই কোনো সমস্যা ঘটে থাকে তবে আজকের এই টিউনটি আপনার জন্যই। আজ আমি বেশ কিছু বিষয়ে আলোচনা করবো, যেমনঃ কেনো স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম হয়? স্মার্টফোন গরম হওয়াটা কি স্বাভাবিক? এবং অত্তাধিক গরম হওয়া থেকে আপনার স্মার্টফোনটিকে কীভাবে রক্ষা করবেন?

স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম হওয়ার কারন সমূহ

দেখুন যদি গরম হওয়ার কথা বলি তবে বলতেই হয় যে প্রতিটি ইলেক্ট্রনিক যন্ত্রপাতি বা মেশিন ই গরম হয়। উদাহরণ সরূপ আপনার গাড়ি, কম্পিউটার ইত্যাদি সব কিছুই গরম হওয়া থেকে বিরত নয়।গাড়ি ঠাণ্ডা রাখতে পানি ঢালা হয়, কম্পিউটার ঠাণ্ডা রাখতে ফ্যান ব্যবহার করা হয় তাছাড়া এর ভেতর HeatSheild থাকে। তো আসলে বলতে পারেন স্বাভাবিক ভাবে স্মার্টফোন একটি ইলেক্ট্রনিক যন্ত্র হওয়ার কারনে এটি গরম হয়। তারপরও আমি আপনাদের সব কিছু খুলে বলবো। তো চলুন জেনে নেয় স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম হওয়ার কারন সমূহ।
  • প্রসেসরঃ স্মার্টফোন গরম হওয়ার জন্য প্রথম যে দায়ী তা হলো প্রসেসর। প্রসেসর আপনার ফোন এর প্রধান অঙ্গ সরূপ। যে আপনার ফোন এর প্রতিটি কাজ করে থাকে। আপনি ফোন ব্যবহার করেন আর নাই বা করেন প্রসেসর কিন্তু সবসময় চলতে থাকে এবং তার কাজ করতে থাকে। আর এই প্রসেসর নির্মাণ করা হয় অর্ধপরিবাহী পদার্থ দিয়ে। এবং এর ভেতর অনেক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র  ইলেকট্রন থাকে। যখন প্রসেসর তার কাজ করে তখন এই ইলেকট্রন গুলো এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় দৌড়াদৌড়ি করে (সহজ ভাষায়)। এবং এই দৌড়াদৌড়ি করার সময় ইলেকট্রন গুলো নিজেদের ভেতর সংঘর্ষ ঘটায় এবং তাপ উৎপাদন করে। অর্থাৎ আপনার প্রসেসর যত বেশি কাজ করে তাপ ও ততো বেশি উৎপাদন হয়। আপনি যদি কম কাজ করেন, যেমন ধরুন শুধু ফোন এ কথা বলছেন, কিংবা মিউজিক শুনছেন তবে আপনার ফোনটি কম গরম হবে। কিন্তু মনে করেন আপনি গেম খেলছেন এবং একসাথে ইন্টারনেট থেকে কোনো ফাইল ও ডাউনলোড করছেন, তবে স্বাভাবিক ভাবেই আপনার ফোন এর প্রসেসর কে বেশি কাজ করতে হবে এবং যার ফলে বেশি গরম হবে আপনার স্মার্টফোনটি। আজকাল কার স্মার্টফোন গুলো দিন এর পর দিন চিকন হয়ে যাচ্ছে। এখন প্রসেসর এর দ্বারা উৎপন্ন তাপ আপনার ফোনটি চিকন হওয়ার কারনে বের হতে পারে না। এবং লক্ষ করলে দেখা যাবে যে আপনার ফোন এর প্রসেসরটি ফোন বডির সাথেই লেগে থাকে, যার ফলে খুব তারাতারি এবং অত্যাধিক গরম অনুভূত হয়।
  • অত্যাধিক লোডঃ আমি আগেই বলেছি অত্যাধিক লোড ফেললে আপনার ফোনটি দ্রুত এবং বেশি গরম হবে। স্বাভাবিক কাজ যেমন ফোন এ কথা বলা, এসএমএস সেন্ড করা বা গান শোনার মত ছোট কাজ এ কম গরম হবে আপনার ফোনটি। কিন্তু আপনি যখন অনেক গুলো কাজ এক সাথে করবেন বা কোনো বড় কাজ করবেন তখন আপনার ফোনটি অত্যাধিক লোড এর সম্মক্ষিন হবে এবং স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম হবে।
  • ব্যাটারিঃ স্মার্টফোন গুলো দিনদিন চিকন হয়েই চলছে। কিন্তু ব্যাটারি প্রযুক্তিতে তেমন একটা বিশেষ উন্নতি আনা হচ্ছে না। তারপর ফোনটি অনেক চিকন হওয়ার কারনে  যন্ত্রপাতি গুলোর একে অপরের মধ্যে খুব বেশি দূরত্ব থাকে না। ব্যাটারি চার্জ বা ডিসচার্জ হওয়ার সময় কম বেশি গরম হয়েই থাকে। আর যন্ত্রপাতি গুলোর একে অপরের মধ্যে খুব বেশি দূরত্ব না থাকার ফলে এই ব্যাটারির গরম সব দিকে ছড়িয়ে পরে এবং আপনার স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম হয়ে পরে।
  • পরিবেষ্টিত তাপমাত্রাঃ স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম, হওয়ার আরেকটি বড় কারন কিন্তু পরিবেষ্টিত তাপমাত্রা হতে পারে। সাধারন ভাবে গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশের তাপমাত্রা ৩৫-৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত হয়ে যায়। এই পরিবেশে আপনি ঘরে বসে থাকলেও আপনার আসেপাশের তাপমান থাকে প্রায় ৩৫-৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর এই তাপমান এর ভেতর আপনি স্মার্টফোন ব্যবহার করলে এটি আরো তাড়াতাড়ি গরম হয়ে পরবে।
  • দুর্বল নেটওয়ার্ক সিগনালঃ মনে করুন আপনি এমন এক জায়গায় আছেন, যেখানে নেটওয়ার্ক সিগনাল খুব দুর্বল। অথবা আপনার ওয়াইফাই সিগনাল অনেক কষ্টে আপনার স্মার্টফোন অবধি আসছে। এই অবস্থায় আপনার স্মার্টফোন এ বেশি চার্জ খরচ হয়। দুর্বল নেটওয়ার্ক সিগনাল পাওয়ার জন্য আপনার ফোনটি অ্যান্টেনাতে বেশি পাওয়ার প্রয়োগ করে, যাতে ফোনটি ভালো সিগনাল ধরতে পারে। এতে স্মার্টফোনটির প্রসেসরকে অনেক বেশি কাজ করতে হয়। এবং স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম হয়ে পরে।

কতটা গরম হওয়া স্বাভাবিক এবং কতটা গরম হওয়া অস্বাভাবিক

এখন চলুন কথা বলি স্মার্টফোন স্বাভাবিক এবং অস্বাভাবিক গরম হওয়া নিয়ে। স্বাভাবিক অবস্থায় কাজ করতে করতে আপনার স্মার্টফোনটি ৩৫-৪৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত গরম হতে পারে। আর বিশ্বাস করুন এটা শুধু আপনার ফোন এর ক্ষেত্রে না, বরং সবারই গরম হয়। আপনার ফোনটি কম দামী বলেই যে বেশি গরম হচ্ছে, তা কিন্তু মতেও ঠিক নয়। স্যামসাঙ বলুন আর অ্যাপেল, সব ফোনই কিন্তু গরম হয়।
তবে হাঁ, আপনি যদি লক্ষ্য করে দেখেন যে আপনার ফোনটি সবসময়ই ৩৫-৪৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত গরম থাকছে। এমন কি যখন আপনার ফোনটি স্ট্যান্ড-বাই মোড এ থাকে তখনও, তবে আপনার ফোন এ সমস্যা আছে।

স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম হওয়াতে কি কি অসুবিধা হতে পারে?

  • কর্মক্ষমতা হ্রাস পাওয়াঃ স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম হওয়াতে আপনার ফোন এর কর্মক্ষমতা হ্রাস পেতে পারে। দেখুন স্মার্টফোন এর প্রসেসরকে এমন ভাবে তৈরি করা হয় যাতে এটি বেশি গরম হয়ে পরলে কাজ করা কমিয়ে দেয়, যাতে এটি ঠাণ্ডা হতে পারে। আর প্রসেসর স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করা কমিয়ে ফেলার জন্য আপনার স্মার্টফোন এর কর্মক্ষমতা হ্রাস পেতে পারে।

অত্যাধিক গরম হওয়া থেকে স্মার্টফোনকে কীভাবে রক্ষ্যা করবেন

স্মার্টফোনে বেশি কাজ করা যাবে না বা বেশি গেম খেলা যাবে না, আসলে ব্যাপারটা কিন্তু তা নয়। অত্যাধিক গরম হওয়া থেকে স্মার্টফোনকে বাচাতে চাইলে আপনার ফোন এর সফটওয়্যার গুলো কে আপডেট রাখুন। অনেক সময় ফোন এর সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার সমকক্ষতা রাখতে বার্থ হয়। সেদিকে লক্ষ্য রাখুন। নিয়মিত অনুসন্ধান করে দেখুন যে কোন কোন অ্যাপস ব্যাকগ্রাউন্ড এ বেশি জায়গা নিচ্ছে। সে অ্যাপস গুলো সনাক্ত করে অস্থায়ী ভাবে বন্ধ করে রাখুন।

উপসংহারঃ

আশাকরি আজকের এই টিউনটি আপনারা খুব উপভোগ করেছেন। আপনাদের কাছে যদি স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম হওয়ার আরো কোনো কারন থাকে কিংবা কীভাবে অত্যাধিক গরম হওয়া থেকে স্মার্টফোনকে কীভাবে রক্ষ্যা করা যায় যে বিষয়ে আরো ধারণা থাকে তবে টিউমেন্ট করে আমাকে জানাতে পারেন।
বিস্তারিত পড়ুন

উচ্চদামের মোবাইলের ভিড়ে সাধ্যের ভেতরে স্যামসাঙ গালাক্সি এ৭

উচ্চদামের মোবাইলের ভিড়ে সাধ্যের ভেতরে স্যামসাঙ গালাক্সি এ৭

উচ্চদামের মোবাইলের ভিড়ে সাধ্যের ভেতরে স্যামসাঙ গালাক্সি এ৭

স্যামসাঙ ব্র্যান্ডের নাম শুনলেই আমাদের চোখের সামনে একটি বিলাস বহুম দামি কোন স্মার্ট ফোনের আকৃতি। তবে তাই বলে সব স্যামসাঙের সব বিলাস বহুল স্মার্ট ফোন মানেই দামি ফোন না। যেমন স্যামসাঙ গালাক্সি এ৭ (Samsung galaxy A7)। একই প্রতিষ্ঠানের অন্য সব পণ্যের সাথে এই মোবাইলের সব থেকে আলাদা দিক হল, এর কনফিগারেশনের তুলনাতে মূল্য বেশ সাশ্রয়ী।
স্যামসাঙ গালাক্সি এ৭ (Black)
স্যামসাঙ গালাক্সি এ৭ (Black)

চলুন এক নজরে Samsung galaxy A7 এর ব্যাপারে দেখে আসি কিছু জিনিস।


ক্যামেরাফ্রন্ট ক্যামেরা৫ মেগাপিক্সেল
ব্যাক ক্যামেরা১৩ মেগাপিক্সেল
মেমোরিRam২ জিবি
ফোন মেমোরি১৬ জিবি
মেমোরি কার্ড৬৪ জিবি
ডিসপ্লে৫.৫ ইঞ্চি, সুপার এমলয়েড, ক্যাপাসিটিভ টাচ স্ক্রীন।
ব্যাটারি২৬০০ এমএএইচ ব্যাটারি,
নেটওয়ার্ক৩জি, ৪জি, ওয়াই-ফাই ৮০২.১১, ব্লুটুথ
অপারেটিং সিস্টেমঅ্যান্ড্রয়েড ৪.৪.৪ (কিটকাট)
অন্যান্যসিপিইউ – Quad-core 1.5 GHz Cortex-A53
জিপিইউ –মালি টি৬২৮ এমপি৬
চিপসেট – Qualcomm MSM8939 Snapdragon 615 – A700FD

মোবাইল ফোনটি বর্তমানে বাংলাদেশের বাজারে মার্কেট ভেদে ২৫ হাজার থেকে ২৭ হাজারের ভেতরে পাওয়া যাচ্ছে।

স্যামসাঙ গালাক্সি এ৭ (White)
স্যামসাঙ গালাক্সি এ৭
স্যামসাঙ গালাক্সি এ৭ (Black)
এই মোবাইলে বিশেষ কোন অসুবিদা না থাকলে এই মোবাইলের ব্যাটারিটি নন-রিমুভাবেল। যার কারনে ব্যাটারির জীবন কাল আপনাকে বেশ ভোগাতে পারে। এইচটিএমএল৫ ব্রাউজারের সাথে থাকছে প্রক্সিমিটি সেন্সর, কম্পাস এবং কম্পন নির্দেশক হিসেবে এসেলেমিটার।
স্যামসাঙ গালাক্সি এ৭
স্যামসাঙ গা
White
১৪১ গ্রামের এই মোবাইল ফোনটির ডিসপ্লে গরিলা গ্লাস দ্বারা সুরক্ষিত। ফলে আচমকা আঁচড় লাগার ভয় অনেকটা কম। বাহিরে থেকে ইনপুট দেওার জন্য আছে ওটিজি, এনএফসি সুবিধা।
আপনি আপনার মোটামুটি ভালো বাজেটের ভেতরে যে বাঁচাই তালিকাতে স্যামসাঙ গালাক্সি এ৭ রাখতে পারেন নির্দ্বিধাতে।
বিস্তারিত পড়ুন

গলায় মাছের কাটা আটকে গেছে তাহলে দেখুন পবিত্র আল-কুরআন-র মুযিযা

গলায় মাছের কাটা আটকে গেছে তাহলে দেখুন পবিত্র আল-কুরআন-র মুযিযা

গলায় মাছের কাটা আটকে গেছে তাহলে দেখুন পবিত্র আল-কুরআন-র মুযিযা

এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ আমাদের দৈনন্দিন জীবনে।
!
!
!
কথায় আছে আমরা "মাছে ভাতে বাঙালী" তাই গলায় মাছের কাটা আটকায় নাই এমন কোন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না। প্রাচীন একটি কথা আমরা প্রায়ই শুনি গলায় মাছের কাটা আটকে গেলে বিড়াল-র পা ধরতে তাহলে নাকি গলার কাটা নেমে যাবে। আদৌ কি তা হয়? আবার নেটে দেখি লেবুর রস খেলে নাকি গলার কাটা নরম হয়ে নেমে যায় সত্যিই কি তাই হয় আপনাদের কি হয়েছে? হয় নাই কারণ ওটা কোন সমস্যার সমাধান দিতে পারে না। আরো আমাদের মাঝে তখন হা-হুতাশ শুরু হয়ে যায়।
মাছের কাটা আটকে গেলে হতাশ হওয়ার কিছু নাই। আমি আপনাদের মাঝে আজ একটি আয়াত তুলে ধরবো যে আযাতটি পড়ার সাথে সাথে আল্লাহর রহমতে গলার কাটা নেমে যাবে। ৫৬: সূরা ওয়াকিয়াহ: আয়াত নং- ৮৩
فَلَوْلَا إِذَا بَلَغَتِ الْحُلْقُومَ
উচ্চারণ: "ফালাও লা ইযা বালাগাতিল হুলক্বুম"
অতঃপর যখন কারও প্রাণ কন্ঠাগত হয়।
আয়াতটি মুখস্ত করে আমল করতে থাকুন আর দেখুন কুরআন-র মুযিযা।
বিস্তারিত পড়ুন

বায়োমেটিক পদ্ধতিতে সিম রেজিস্টেশনের জন্য গ্রামীনফোন সফট্ওয়ার gp blue box

বায়োমেটিক পদ্ধতিতে সিম রেজিস্টেশনের জন্য গ্রামীনফোন সফট্ওয়ার gp blue box

বায়োমেটিক পদ্ধতিতে সিম রেজিস্টেশনের জন্য গ্রামীনফোন সফট্ওয়ার gp blue box


কাজের কথায় আসি।বায়োমেটিক পদ্ধতিতে সিম রেজিস্টেশনের জন্য গ্রামীনফোন থেকে ডিভাইজ হিসাবে ট্যাব দেওয়া হয়েছে এবং সেখানে একটি সফট্ওয়ার gp blue box, যা দ্বারা সিম রেজিস্টেশন করা হয়, অনেকে ট্যাব ব্যবহার করতে করতে gp blue box apps টি ডিলিট করে দিয়েছে,কিন্তু gp blue box.apk কোন ওয়েব সাইট বা স্টোরে পাওয়া যায় না, gp blue box যাদের প্রয়োজন তারা ডাউনলোড করে নিন

গ্রামীনফোন বায়োমেটিক পদ্ধতিতে সিম রেজিস্টেশনের জন্য যা প্রয়োজন একটি ট্যাব অবশ্য ৫" ডিসপেলে থাকতে হবে, ফিঙ্গার স্ক্যানার এবঙ ওটিজি ক্যাবেল লাগবে।
অবশ্যই সচল সিম বিক্রয় গ্রামীনফোন অনুমোদিত POS Code লাগবে।
যদি ভাল লাগে তাহলে অবশ্যই টিউনটি শেয়ার করবেন।আশা করি আজকের এই এপ্সটি আপনাদের খুব ভাললাগবে।
অনেকেই হয়ত এমন এপ্স ই খুজতেছিলেন।তাই আজ পেয়ে গেলেন।
বিস্তারিত পড়ুন

নিজেকে চাকরির বাজারে যুগ উপযোগী রাখুন ডেজিটাল ভাবে

নিজেকে চাকরির বাজারে যুগ উপযোগী রাখুন ডেজিটাল ভাবে
নিজেকে চাকরির বাজারে যুগ উপযোগী রাখুন ডেজিটাল ভাবে


চাকরি খোঁজার সময়টা ঘরে বসে অলস কাটিয়ে দেবেন না।প্রস্তুতি নিন। আপনাদের এই প্রস্তুতির কথা মাথায় রেখে আমার আজকের টিউন। আজকে আপনাদের যে সফটওয়ারটি দিব তা দিয়ে আপনি আপনার প্রস্তুতি কে একটু ঝালিয়ে নিতে পারেন। তাহলে আর দেরি না করে এখন এ ডাউনলোডকরে নিন MCQ test সফটওয়ারটি আর নিজেকে চাকরির বাজারে যুগ উপযোগী রাখুন খুব সহজে।
: :: :: :: :: :: :: :: :: :: :: :: :: :: :: :: :: :: :: :: :: :: :: :: :
ডাউনলোড লিংকঃ MCQ test সফটওয়ার
: :: :: :: :: :: :: :: :: :: :: :: :: :: :: :: :: :: :: :: :: :: :: :: :
নিচে কিছু Screen Shot দিলাম:

আশা করি সফটওয়্যারটি আপনার কাজে লাগবে।
বিস্তারিত পড়ুন

Alcatel Onetouch Fierce XL: লো বাজেটের একটি সুপার ফোন!!!

Alcatel Onetouch Fierce XL: লো বাজেটের একটি সুপার ফোন!!!
বর্তমান বিশ্বের শীর্ষ দশ মোবাইল ফোন নির্মাতাদের মধ্যে একটি দ্রুত বর্ধনশীল নাম হচ্ছে অ্যালকাটেল। অ্যালকাটেল একটি আন্তর্জাতিক মোবাইল প্রযুক্তি ব্র্যান্ড যারা ২০ বছরেরও বেশি সময় ধরে বিশ্বব্যাপী উন্নত প্রযুক্তির মোবাইল এবং ইন্টারনেট ডিভাইস বাজারজাত করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় এবারের MWC,2016 এ অ্যালকাটেল একটি চমৎকার লো বাজেটের হ্যান্ডসেট প্রদর্শন করেছে।
আসুন এক নজরে দেখে নিই কি আছে এতে:
Display
• 5.5" HD
• 1280 x 720 pixels
Size and Weight
• 5.98 x 3.06 x 0.38 inches
• 6.14 ounces
Operating System and Processor
• Windows 10
• 1.1 GHz Quad-core Processor
Battery Life
• 2500 mAh
• Up to 14 hours talk time
• Up to 34 days standby time
Camera, Photos and Video
• 8MP AF Main Camera with x2 Digital Zoom with LED Flash
• 2 MP Front Facing Camera
Memory
• 2GB RAM, 16GB ROM, 32GB Expandable with MicroSD Memory Slot
Connectivity
• Sync methods: USB, Bluetooth, Wi-Fi 802.11 b/g/n,UMTS/HSDPA/HSPA+
• 4G Capable
• Wi-Fi and Mobile Calling
Audio and Multimedia
• T-Mobile TV
GPS and Apps
• GPS enabled
International
• Quad Band GSM; LTE: 2, 4, 12; UMTS: Band II (1900), Band IV (1700/2100), Band V (850)
Hearing Aid Compatibility
• M3 & T4
Wireless Emergency Alert
• Yes
Additional Features
• FCC Mandated Anti-Theft Protection
Price
• About 140USD
অ্যালকাটেল এর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে যে, লো বাজেটের সেট হলেও Alcatel Onetouch Fierce XL চমৎকার গেমিং এক্সপেরিয়েন্স দিতে সক্ষম। এতে প্রায় সবধরনের হাই ডেফিনেশনের গেম খেলা যাবে। তাই অ্যালকাটেল এই ফোনটিকে লো বাজেটের সুপার ফোন হিসেবে অভিহিত করেছে। অ্যালকাটেল এর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে যে, আগামী দুএক মাসের মধ্যে Alcatel Onetouch Fierce XL বানিজ্যিকভাবে বিক্রি শুরু হবে আর এটির মুল্য হতে পারে প্রায় ১৪০ ইউএস ডলারের মত।
বিস্তারিত পড়ুন

ডাউনলোড Photoshop cs 8.0

ডাউনলোড Photoshop cs 8.0
ডাউনলোড করুন Photoshop cs 8.0


ডাউনলোড লিংক

প্রায় সবাই ফটো এডিটিং এর জন্য বিভিন্ন সফটওয়্যার ব্যবহার করে তার মধ্যে Photoshop অন্যতম। Photoshop ভার্সনগুলির মধ্যে এখনো যেগুলি প্রফেশনাল কাজের জন্য চলছে, তাহলো Photoshop cs 7.0, Photoshop cs 8.0। সহজ ব্যবহরের জন্য এগুলো এখনো চলছে।  যারা Photoshop cs 8.0 ইউজ করেন তারা হয়ত ইন্সটল দেওয়ার কিছু দিন পর উপরের ছবির মত “Reading Text Global Resources...Done” এই ম্যাসেজে আটকে যান। Photoshop প্রোগ্রামটি আর ওপেন হয় না। বার বার সেটআপ দিয়েও কোন কাজ হয় না।
আপনি নিম্ন পদ্ধতি অনুসরন করলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
তার আগে ফাইল এক্সটেনশন এবং হিডেন ফাইল অপশনটি চালু রাখুন।
1. প্রথমে My Computer এ যান। তার পর  C ড্রাইভে
2.  Users
3. Admin (যার নামে কম্পিউটারের একাউন্ট)
4. AppData
5. Roaming
6. Adobe
7. Photoshop
8. 8.0 me (যে ভার্সনটা সমস্যা করছে)
9. Adobe Photoshop CS Settings এ ক্লিক করুন
10. এখান থেকে New Doc Sizes.psp ফাইলটি ডিলিট করুন।
সংক্ষেপে : C:\user\Admin\AppData\Adobe\Photoshop\8.0\Adobe Photoshop CS Settings
New Doc Sizes.psp ফাইলটি ডিলিট করুন। তার পর সব ক্লোজ করে Photoshop cs 8.0 চালু করুন দেখুন সব ঠিক হয়ে গেছে।
বিস্তারিত পড়ুন