নিয়ে নিন SmadAV Rev. 10.5 Pro এন্টিভাইরাস ও লাইসেন্স কোড ….সম্পূর্ন বিনামূল্যে।

নিয়ে নিন SmadAV Rev. 10.5 Pro এন্টিভাইরাস ও লাইসেন্স কোড ….সম্পূর্ন বিনামূল্যে।

নিয়ে নিন SmadAV Rev. 10.5 Pro এন্টিভাইরাস ও লাইসেন্স কোড ….সম্পূর্ন বিনামূল্যে।

আমরা যারা কম্পিউটার ব্যবহার করি থাকি তাদের যেকোন ধরনের ভাইরাস প্রটেক্সন করার জন্য এন্টিভাইরাস দরকার হয়ে থাকে।

আজ আমি যেই এন্টিভাইরাস নিয়ে কথা বলবো সেটি হচ্ছে SMADAV 10.5 Rev. SmadAV তাদের নতুন ভারসন 10.5 বের করেছে কিছু দিন আগে। এই এন্টিভাইরাসটি হচ্ছে ইন্দোনেশিযান। তবে বাংলাদেশে এর জনপ্রিয়তা ভালই।
যা যা করতে হবে নিচের তথ্য অনুসরন করুন:
বিস্তারিত পড়ুন

তবে কি আমরা বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছি ?(পৃথিবীর পাঁচটি বড় গণবিলুপ্তি)

তবে কি আমরা বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছি ?(পৃথিবীর পাঁচটি বড় গণবিলুপ্তি)

তবে কি আমরা বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছি ?(পৃথিবীর পাঁচটি বড় গণবিলুপ্তি)

পৃথিবীর ইতিহাসে অনেকবারই নানা কারণে পৃথিবীর জীবমন্ডলের বড়সড় একটা অংশ বিলুপ্ত হয়ে গেছে। পূর্বে পৃথিবীতে পাঁচ বার মাস এক্সটিঙ্কশন বা গণ বিলুপ্তি ঘটেছে। এই পাঁচটি গণবিলুপ্তির মধ্যে ক্রেটেশাস-টার্শিয়ারী (কে-টি) বিলুপ্তিই সর্বাধিক পরিচিত কারণ এর ফলে ডাইনোসর নামের বিশালাকার প্রাণীগুলো নিম্চিহ্ন হয়ে যায়। এর আগের চারটি গণবিলুপ্তিও কোন অংশে কম ভয়াবহ না।
গণবিলুপ্তি হচ্ছে পৃথিবীর ইতিহাসের সেই নির্দিষ্ট সময়কালগুলো যখন পৃথিবীর মোট জীব-বৈচিত্র্যের একটা বড় অংশ সেই সময় সীমার মধ্যে ধ্বংস হয়ে যায়। এদের মধ্যে পারমিয়ান সময়ের (প্রায় ২৫১ মিলিয়ন বছর আগে) বিলুপ্তিই ধরা হয় সবচেয়ে মারাত্মক কারণ তখন পৃথিবীর মোট জীব প্রজাতির ৯৬% প্রজাতি নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছিলো!  আসুন দেখে নেই কখন-কেন ঘটেছিলো সেই বিলুপ্তিগুলো:
অরডোভিশিয়ান-সেলুরিয়ান বিলুপ্তিকাল (৫০০-৪০৫ মিলিয়ন বছর পূর্বে): এই বিলুপ্তিকে ধরা পৃথিবীর ইতিহাসে তৃতীয় বৃহত্তম বিলুপ্তি। এই বিলুপ্তি দুটি আলাদা সময়কালে বিভক্ত। এসময়ে পৃথিবীর বেশিরভাগ জীবন ছিলো জলজ। তাই বিলুপ্ত প্রজাতিগুলোর বেশিরভাগ ছিল পানিতে বসবাসকারী জীব, যেমন-ট্রিলোবাইটস, ব্রাকিওপোডস এবং গ্রাপটোলাইটস। এ সময় পৃথিবীর মোট প্রজাতির ৬০%-৭০% প্রজাতি নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। এ বিলুপ্তির কারণ হিসেবে ধারণা করা হয়-তুষার যুগের সূত্রপাত, জলজ জীবনসমূহের বিভিন্ন ধরণের অনিয়ম ও তার প্রত্যাবৃত্তি, পৃথিবীর গঠণ ও অন্যান্য আভ্যন্তরীণ ক্রিয়াকলাপের ফলে সৃষ্ট নানা বায়ুমন্ডলীয় ও রাসায়নিক পরিবর্তন, অতিমাত্রায় কার্বন ডাই অক্সাইড নিঃসরণ।
লেইট ডেভোনিয়ান বিলুপ্তিকাল (৪০৫-৩৪৫ মিলিয়ন বছর পূর্বে): এ সময়কালটাতে পৃথিবীর সকল জীব প্রজাতির তিন-চতুর্থাংশ মারা যায়। এ সময়কার বিলুপ্তিটি ঘটে মিলিয়ন বছরের ধারাবাহিকতায়। এসময় গভীর জলের জীব প্রজাতিই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্রবাল প্রাচীরগুলো ভয়ঙ্করভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং সেগুলো প্রায় ১০০ মিলিয়ন বছর পর নতুন প্রজাতির কোরাল উদ্ভবের আগ পর্যন্ত আর আগের রূপে ফিরে আসেনি। এখানেও চরম ভাবাপন্ন আবহাওয়ার আর্বিভাবই মূলত বিলুপ্তির প্রধান কারণ হিসেবে ধরা হয়। তীব্র শৈত্য, কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণ অতিমাত্রায় কমে যাওয়াও অন্যতম প্রধান কারণ।
পারমিয়ান গণবিলুপ্তি (২৮০-২৩০ মিলিয়ন বছর পূর্বে): পারমিয়ান বিলুপ্তির ডাকা হয় ‘দ্য গ্রেট ডাইং’ বলে। কারণ এসময় পৃথিবীর সকল প্রজাতির ৯৬% ই বিলুপ্ত হয়ে যায়। পৃথিবীকে প্রাণশূন্য করে দেবার দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গিয়েছিলো। আমাদের এখনকার চারপাশের নানা জীববৈচিত্র বাকি অবশিষ্ট ৪% এর ফসল। কারণ হিসেবে ধারণা করা হয়- সাইবেরিয়ান আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত, পৃথিবীর উষ্ণায়ন, গভীর সমুদ্র তলে বিষাক্ত পানির প্রবাহ, সেই সাথে উল্কাখন্ডকে দায়ি করা হলেও সেটা এখনও প্রশ্নবিদ্ধ।
ট্রায়াসিক-জুরাসিক গণবিলুপ্তি (২৩০-১৩৫ মিলিয়ন বছর পূর্বে): এই গণবিলুপ্তির প্রথম অংশ ট্রায়াসিক বিলুপ্তি যার সময়কাল ২৩০-১৯০ মিলিয়ন খ্রিস্টপূর্বাব্দ এবং পরবর্তী অংশ জুরাসিক গণবিলুপ্তি যার সময়কাল ১৯০-১৩৫ মিলিয়ন খ্রিস্টপূর্বাব্দ। জলবায়ুর পরিবর্তন, অগ্ন্যুৎপাত এবং সেই সাথে উল্কাখন্ডের আঘাতকে এই বিলুপ্তির কারণ হিসেবে দায়ি করা হয়।
ক্রেটেশিয়াস-টার্শিয়ারি বিলুপ্তিকাল (১৩৫-২ মিলিয়ন বছর পূর্বে): ক্রেটেশিয়াস সময়কালটি ১৩৫-৬৫ মিলিয়ন বছর এবং টার্শিয়ারী বিলুপ্তিকালটি ৬৫-২ মিলিয়ন বছর পূর্বে ঘটে। এ বিলুপ্তির ঘটনাটি সর্বাধিক পরিচিত ডাইনোসর নামক প্রাণীর বিলুপ্তির কারণে। শুধু ডাইনোসরই নয় অন্যান্য আরো বহু প্রজাতিই বিলুপ্ত হয়ে যায় এ সময়কালে। জুরাসিক কালের একেবারে শেষ সময়ে পতিত উল্কাখন্ডের প্রভাবকেই এজন্য দায়ি করা হয়।
আমরা আরেকটি বিলুপ্তির কতটুকু কাছে দাঁড়িয়ে আছি? কিছু বিজ্ঞানীরা বলছেন এটা ইতোমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে, আমরা ষষ্ট বিলুপ্তি প্রক্রিয়ার মাঝেই আছি। প্রতি ঘণ্টায় তিনটি প্রজাতি হারিয়ে যাচ্ছে যা বছর শেষে ত্রিশ হাজারে গিয়ে দাঁড়ায়। আশংকার কথা হচ্ছে যে, এই হারিয়ে যাওয়ার হার ক্রমশ বেড়েই চলছে। বর্তমানে অর্ধেক উভচর, স্তন্যপায়ীদের এক চতুর্থাংশ এবং প্রবাল প্রাচীরের এক তৃতীয়াংশ বিলুপ্তির মুখে দাড়িয়ে।
কেন এমন হচ্ছে? অতীতে আবহাওয়া পরিবর্তন বা টেকটনিক প্লেটের স্থান চ্যুতি সেই সব বিলুপ্তির কারণ ছিল। ডাইনোসরের ক্ষেত্রে হয়তো উল্কা পতনই দায়ী। কিন্তু বেশীরভাগ বিজ্ঞানীরা বিশ্বাস করেন বর্তমান সংকটের একমাত্র কারণ: মানুষ। বেশীরভাগ প্রজাতি হারিয়ে যাওয়ার জন্য পরিবেশের উপর লাগাতার অত্যাচার এবং পরিবেশ দূষণই দায়ী।  মে, ২০১৪ এ প্রকাশিত ডিউক ইউনিভার্সিটির একটি রিপোর্টে দেখা যায় মানুষের বিবিধ কর্মকাণ্ড বিভিন্ন প্রজাতির বিলুপ্তিকে এক হাজার গুণ বেশী দ্রুততর করেছে।
বিলুপ্তি নিয়ে লেখা ভয়ঙ্কর অ্যাডভেঞ্চার একটা উপন্যাস পড়তে চাইলে দেখে নিতে পারেন জেমস রোলিন্স এর বই দ্য সিক্সথ এক্সটিঙ্কশন এর বাংলা অনুবাদ (বাতিঘর প্রকাশনী - বইমেলা ২০১৬)।
অথবা
বিজ্ঞান বই এলিজাবেথ কোলবার্টের লেখা দ্য সিক্সথ এক্সটিঙ্কশন:এন আনন্যাচারাল হিস্ট্রি।

তথ্য সংগ্রহ:
৪. The sixth extinction- Elizabeth Kolbert
বিস্তারিত পড়ুন

আপনার পিসি/ল্যাপটপে গোপন ডাউনলোড বন্ধ করুন এক তুড়িতে

আপনার পিসি/ল্যাপটপে গোপন ডাউনলোড বন্ধ করুন এক তুড়িতে

আপনার পিসি/ল্যাপটপে গোপন ডাউনলোড বন্ধ করুন এক তুড়িতে

আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা তাদের ব্যবহৃত পিসি বা ল্যাপটপের গোপন ডাউনলোড হওয়া নিয়ে বেশ বিব্রত! দেখা যায় অনিচ্ছায় অনেক কিছু পিসিতে ইন্সটল হয়ে যাচ্ছে, কোন ভাবেই ঠেকানো যাচ্ছে না। আজকে চলুন দেখে নিই কিভাবে বন্ধ করবেন এই গোপন ডাউনলোড আর কিভাবেই বা পাবেন এই ঝামেলা হতে পরিত্রাণঃ
আমরা যারা নেট ব্যবহারকারী, অনেক সময় এই গোপন ডাউনলোড সংক্রান্ত বিড়ম্বনায় পরি। অনেক সময় দেখা যায় নিজের অজান্তেই পিসিতে অনেক কিছু ইন্সটল হয়- যা কখনোই চাই নি, আবার অনেক সময় দেখা যায় নিজের অজান্তেই আমাদের ইন্টারনেট এর ব্যান্ডউইথ চলে যাচ্ছে। যারা লিমিটেড নেট ইউজ করেন তাদের জন্য এটা অনেক বড় বিরক্তিকর একটা ব্যাপার। এই ঝামেলা থেকে কিভাবে রেহাই পাবেন তাই আজকের মূল আলোচ্য। এক্সপার্টগণরা তো তুড়ি মেরেই খালাস! যারা জানেন না কি দিয়ে কি করতে হবে অথচ এই ধরণের সমস্যায় পড়ে হাবুডুবু খাচ্ছেন আশা করি তাদের এই টিউনটি বেশ উপকারে আসবে। তো প্রত্যাশা থাকবে কেউ নেতিবাচক টিউমেন্ট করবেন না। তবে গঠন মূলক সমালোচনা সবসময় অগ্রাধিকার ভিত্তিতে গ্রহণযোগ্য।
তো চলুন মূল প্রসঙ্গে ফিরি,  দেখে নিই কিভাবে কি করতে হবে। অবশ্য বেশি কিছু করতে হবে না। শুধু নিচের টিপসগুলো লক্ষ্য করুনঃ
যারা উইন্ডোজ-৭ ব্যবহার করেনঃ
My Computer>Manage এ ক্লিক করুন

নীচের মত একটি window আসবে
Services and Applications এ ক্লিক করুন।
Services এ ক্লিক করুন।
1. Background Intelligent Transfer service খুঁজে বের করে হাইলাইট করলে 2 এর মত Stop the Service লিখাটি আসবে। Stop লিখায় ক্লিক করুন।
নিজের অজান্তে সব ধরনের ডাউনলোড ও ব্যান্ডউইথ পাচার বন্ধ হয়ে গেল।
Windows 8 ব্যবহারকারীদের জন্য :
Task manager > services tab - নিচে open services ক্লিক করে Background Intelligent Transfer service Stop করে দিন।
বিস্তারিত পড়ুন

যুক্তরাজ্যের এক ভিক্ষুকের দৈনিক আয় ৫৫,০০০ টাকা

যুক্তরাজ্যের এক ভিক্ষুকের দৈনিক আয় ৫৫,০০০ টাকা
যুক্তরাজ্যের এক ভিক্ষুকের দৈনিক আয় ৫৫,০০০ টাকা
যুক্তরাজ্যের একজন ভিক্ষুক প্রতিদিন
ভিক্ষা করে আয় করেন ৫০০ পাউন্ড বা
বাংলাদেশি মুদ্রায় ৫৫,০০০ টাকা। তার
বসবাসের মত যথেষ্ট সম্পদ থাকার পরেও
তিনি নিজেকে গৃহহীন দাবি করে স্থানীয়
দোকানি এবং যাত্রীদের টার্গেট করে এই
ভিক্ষাবৃত্তি চালান।
নামহীন ঐ ভিখারী পশ্চিম মিডল্যান্ডের
ওলভারহাম্পটন সিটি সেন্টারের সামনে
বসে ভিক্ষা করেন এবং তার সাপ্তাহিক
আয় ২৫০০ পাউন্ড বা ২,৭৫,০০০ টাকা বলে
জানা যায়।
তার এই করপূর্ব বার্ষিক আয় দাঁড়ায়
১,৩০,০০০ পাউন্ড বা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১
কোটি ৪৫ লক্ষ টাকা। যা যুক্তরাজ্যের
বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনের
বার্ষিক বেতনের চেয়ে মাত্র ১২,০০০
পাউন্ড কম!
ওলভারহাম্পটনের পরিবেশ প্রধান এবং
নির্বাচিত কাউন্সিলর স্টিভ ইভানস বলেন,
‘ভিক্ষুকটির কাছে থাকার জন্যে যথেষ্ট
পরিমাণ সম্পদ রয়েছে তারপরেও সে
নিজেকে গৃহহীন দাবি করে দোকানিদের
কাছ থেকে অর্থ সংগ্রহ করেন।’
তিনি বলেন, লোকটির প্রতিদিনের আয়
৫০০ পাউন্ড এ তথ্যটি তার এক সহকর্মী
কাউন্সিলর অফিসার তাকে জানিয়েছেন।
‘আমরা জানি সে গৃহহীন নয়। নিবন্ধনকৃত
তথ্যে সে একটি ঠিকানাও দিয়েছে এবং
সেখানে সে মোটামোটি ভালো গৃহেই
বসবাস করে। তবুও ব্যস্ত সময়ে শহরের
প্রাণকেন্দ্রে তাকে দেখা যায় এবং
সারাদিনব্যাপী সেখানে অবস্থান করতেই
সে পছন্দ করে।’
‘সে বিভিন্ন শহরেও ভ্রমণ করতে পারে
এবং সে একটি ভালো পরিমাণ অর্থ সংগ্রহ
করে যা আপনার আমার চেয়েও
অনেক বেশি।’
‘এটা খুবই লজ্জাজনক যে- যেখানে অনেক
মানুষের প্রকৃতভাবে সাহায্য প্রয়োজন
সেখানে কিছু ব্যক্তি আছেন যারা
মানুষের কোমলতাকে কাজে লাগিয়ে
সুবিধা গ্রহণ করেন। আমি এটা গ্রহণযোগ্য
বলে মনে করি না। ’
তিনি অভিযোগ করেন, ‘ভিখারী ব্যক্তিটি
শহরের দয়ালু হৃদয়ের মানুষদের টার্গেট
করেন, যেখানে এই শহরের মানুষদের
বার্ষিক গড় আয় ২০,০০০ পাউন্ড।’
তিনি বলেন, অধিকাংশ ভিখারী গৃহহীন
নয়, বরং তারা ভিক্ষা করে মাদক সেবনের
জন্য।
বিস্তারিত পড়ুন
[ইসলামিক] স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ছোট্ট এই আমলটি জেনে নিন জ্ঞানার্জনের ক্ষেত্রে স্মৃতিশক্তি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কোন কিছু মুখস্ত করতে গেলেই স্মৃতিশক্তির গুরুত্ব সুস্পষ্টভাবে ফুটে উঠে। আবার অনেক কিছু আমরা হুটহাট সবকিছু ভুলে যাই। এটি আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অন্যতম সমস্যা। ছোটোখাটো জিনিস ভুলে যাওয়ার সমস্যাকে যতোটা সহজ ভাবা হয় বিষয়টি কিন্তু ততোটা সহজ নয়। কারণ এর থেকেই সমস্যার শুরু হয়। আর তাই স্মৃতিশক্তির এই বিষয়টিতে সতর্ক থেকে দ্রুত স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর জন্য কাজ করা উচিত। আজ আমরা জানবো খুব সহজে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির একটি আমল তুলে ধরব। আমলটি হলো- যার স্মৃতিশক্তি দুর্বল তিনি নিজে অথবা তার পিতা-মাতা প্রতিদিন প্রত্যেক নামাজের পর সূরা আলাম নাশরাহ পড়ে তার বুকে ফুঁ দিবে। সূরা পাঠ করার শুরু ও শেষে একবার করে দরূদ শরিফ পড়বে। যদি শিক্ষার্থী সমঝদার হয়, তবে প্রতিবার পড়তে বসার সময়, প্রত্যেক ক্লাসের শুরুতে, শিক্ষার প্রতিটি আসরের শুরুতে আগে-পরে দরূদ শরিফসহ এ সূরা পড়ে নিজের বুকে ফুঁ দিবে। যে নিয়মিত এ আমল করবে, আল্লাহর রহমতে তার স্মৃতিশক্তি বাড়বে। বেশি বেশি করে পাঠ করুন- ‘হে আমার প্রতিপালক! আমার বক্ষ প্রশস্ত করে দাও। আমার কাজকে সহজ করে দাও। আমার জিহ্বা’র জড়তা (বচনের ত্র“টি) দূর করে দাও। যাতে তারা আমার বলা কথা বুঝতে পারে’। [সূরা ত্ব-হা: ২৫-২৮] এছাড়াও হে আল্লাহ্ আমার জ্ঞান বৃদ্ধি করে দাও’। (সূরা ত্ব-হা: ১১৪) পড়তে পারেন। আল্লাহ্ তা’আলা আমাদের সবার স্মৃতিশক্তি বাড়িয়ে দিন। আমীন
বিস্তারিত পড়ুন