স্যামস্যাং গ্যালেক্সি A7 Full রিভিউ

স্যামস্যাং গ্যালেক্সি A7 Full রিভিউ
স্যামস্যাং গ্যালেক্সি A7 নিয়ে পুস্ট করলাম আশা করি আপনাদের ভাল লাগবে।

Mobile Phone

Available with a multiple dual-SIM/microSD slot
Steel structure sandwiched between 2.5D Gorilla Cup 4
5.5″ Extremely AMOLED of 1,080 x 1,920px quality, ~401ppi
Octa-core Cortex-A53 processer, 3GB of RAM, Adreno 405 GPU; Snapdragon 615 chipset (also available with an Exynos 7580 chipset)
Android operating system 5.1 Lollipop with TouchWiz, concept support
13MP digicam with f/1.9 aperture and OIS; 1080p movie recording; 5MP front-facing digicam, 1080p video
16GB of built-in storage; 11GB customer available; microSD port (same as SIM2 slot)
LTE Cat. 4 150Mbps, Wi-Fi a/b/g/n, GPS, GLONASS, Wireless 4.1, ANT+, NFC, FM Radio
2,600  mAh battery power

Main disadvantages
No 4K movie or 1080p@60fps
Restricted storage space out of the box, no 32GB version
No MHL (but USB OTG is supported)

মোবাইল পরিচিতি

এন্ড্রয়িড ললিপপ চালিত এই ফোনটি বাজারে ভাল পরিচিতি লাভ করেছে
এই ফোনটির মধ্যে আছে Android operating system 5.1 Lollipop ১৩ মেগা পিক্সেল কেমেরা এবং ফ্রন্ট কেমেরা ৫ মেগা পিক্সেল
দুই সিম কার্ড ব্যবহার করতে পারবেন, এফ এম রেডিউ সুনতে পারবেন
এর ডিসপ্লে ৫.৫ ইঞ্চি এবং পিক্সেল ডেস্টেনেটি 401 ppi তার মানে অনেক পরিস্কার ডিসপ্লে
এর প্রসেসর Octa-core Cortex-A53 processer
ফোন মেমোরি 16GB of built-in storage
৩ জিবি র‍্যাম
ব্যাটারিয় অনেক সক্তি সালি 2,600  mAh
Mobile Price বাজারে মুল্য 29900 Tk
এই টিউনটি সবার আগে প্রকাশিত হয়েছে এই সাইটে  Samsung A7 Mobile Price 
টিউনটি পরার জন্য ধন্যবাদ
আমার ছোট্ট একটা ওয়েবসাইটে অবশ্যয় ঘুরে আসবেন Mobile Price

SOME PICTUREZ
Samsung Galaxy A7 (2016) full final review

বিস্তারিত পড়ুন

অ্যাডভান্সড অ্যান্ড্রয়েড] রুট কী ও কেন, সুবিধা ও অসুবিধা

অ্যাডভান্সড অ্যান্ড্রয়েড] রুট কী ও কেন, সুবিধা ও অসুবিধা

[অ্যাডভান্সড অ্যান্ড্রয়েড] রুট কী ও কেন, সুবিধা ও অসুবিধা

root
রুট শব্দটি অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীরা প্রায়ই শুনে থাকবেন। অ্যান্ড্রয়েড কথনে তো বটেই, অ্যান্ড্রয়েড বিষয়ক অন্যান্য সাইট, ফোরাম, এমনকি গুগল প্লে স্টোরে অ্যাপ্লিকেশনও চোখে পড়বে যেগুলো ব্যবহার করতে হলে আপনার ফোন বা ট্যাবলেট রুট করা থাকতে হয়। প্রাথমিকভাবে অনেক অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস ব্যবহারকারীরাই রুট কী এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর জানেন না। রুট করার মাধ্যমে ডিভাইসের পরিপূর্ণ পারফরম্যান্স পাওয়া সম্ভব, এমন কথা শুনে অনেকেই রুট করতে আগ্রহী হয়ে পড়েন। কিন্তু রুট করার পর দেখা যায় তাদের ডিভাইসের পারফরম্যান্স আগের মতোই রয়ে যায়। তখন তারা হতাশ হয়ে পড়েন ও রুটের কার্যকারিতা বা আসল সুবিধা কী এই প্রশ্ন তাদের মনে আবারও উঁকি দিতে শুরু করে।
এই লেখাটি তাদের জন্যই যাদের রুট নিয়ে স্পষ্ট ধারণা নেই। এই লেখাটিতে আমি খুব সাধারণভাবে রুট কী তা বোঝানোর চেষ্টা করবো ও ডিভাইস রুট করার সুবিধা ও অসুবিধা সংক্ষেপে বলার চেষ্টা করবো। যেহেতু লেখাটি একদমই নতুন ব্যবহারকারীদের উদ্দেশ্য করে লেখা, তাই বেশিরভাগ টেকনিক্যাল বিষয়গুলো এড়িয়ে কেবল একটি স্পষ্ট ধারণা দেয়ার মতো করে লেখাটি সংক্ষেপিত করা হয়েছে। অ্যাডভান্সড ব্যবহারকারীরা রুট সম্পর্কে যথেষ্টই ধারণা রাখেন বলে আমার ধারণা। তাই লেখাটি তাদের উদ্দেশ্য করে নয়।

রুট কী?

সবচেয়ে সহজ শব্দে বলা যায়, রুট হচ্ছে অ্যাডমিনিস্ট্রেটর বা প্রশাসক। যদিও এর বাংলা অর্থ গাছের শিকড়, লিনাক্সের জগতে রুট বলতে সেই পারমিশন বা অনুমতিকে বোঝায় যা ব্যবহারকারীকে সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী করে তোলে (অবশ্যই কেবল সেই কম্পিউটার, ডিভাইস বা সার্ভারে!)। রুট হচ্ছে একটি পারমিশন বা অনুমতি। এই অনুমতি থাকলে ব্যবহারকারী সেই ডিভাইসে যা ইচ্ছে তাই করতে পারেন। উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে ব্যবহারকারী অ্যাডমিনিস্ট্রেটর প্রিভিলেজ ছাড়া সিস্টেম ফাইলগুলো নিয়ে কাজ করতে পারেন না (যেগুলো সাধারণত সি ড্রাইভে থাকে)। লিনাক্সেও তেমনি রুট পারমিশন প্রাপ্ত ইউজার ছাড়া সিস্টেম অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের কাজগুলো করা যায় না। যিনি লিনাক্স-চালিত কম্পিউটার বা সার্ভারে যা ইচ্ছে তাই করতে পারেন অথবা যার সব কিছু করার অনুমতি রয়েছে, তাকেই রুট ইউজার বলা হয়। অনেক সময় একে সুপারইউজার বলেও সম্বোধন করা হয়ে থাকে।
শব্দটি এতোই প্রচলিত হয়ে গেছে যে, রুট ইউজার বলার বদলে সরাসরি রুট বলেই সেই ব্যবহারকারীকে সম্বোধন করা হয়। অর্থাৎ, আপনার লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের আপনি যদি রুট অ্যাক্সেস প্রাপ্ত ব্যবহারকারী হন, তাহলে আপনি রুট।

লিনাক্স এবং অ্যান্ড্রয়েড

অনেকেরই হয়তো খটকা লাগতে শুরু করেছে যে, অ্যান্ড্রয়েড নিয়ে কথা বলতে এসে লিনাক্সকে টানা হচ্ছে কেন। মূলত, অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমটি লিনাক্স কার্নেলের উপর ভিত্তি করেই তৈরি করা হয়েছে। যারা কম্পিউটারে লিনাক্সভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করেছেন, তারা অ্যান্ড্রয়েড রুট করার পর কম্পিউটারের মতোই ফাইল সিস্টেম (রুট পার্টিশন) দেখতে পাবেন অ্যান্ড্রয়েডে, তখন বিষয়টা আরও স্পষ্ট হবে।

অ্যান্ড্রয়েডে রুট অ্যাক্সেস

লিনাক্স-ভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করার পর আপনার যেই পাসওয়ার্ড থাকবে, সেটি ব্যবহার করেই আপনি রুট অ্যাক্সেস পেয়ে যাচ্ছেন। এখন নিশ্চয়ই আপনার মনে প্রশ্ন জাগছে, অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসটিও তো আপনিই কিনেছেন, তাহলে আপনি কেন রুট অ্যাক্সেস পাচ্ছেন না?
ট্রিকটা এখানেই। আপনি ডিভাইসটি কিনেছেন ঠিকই, কিন্তু আপনি কিন্তু অপারেটিং সিস্টেমটি ইন্সটল করেননি, তাই না? ডিভাইস প্রস্তুতকারক ডিভাইসটি প্যাকেটজাত করার আগে তাদের কম্পিউটার থেকে লিনাক্স কার্নেলের উপর তৈরি অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করে দিয়েছে। এখানে বলা বাহুল্য, অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের মূল ভিত্তিটা এক হলেও একেক কোম্পানি একেকভাবে একে সাজাতে বা কাস্টোমাইজ করতে পারেন। এই জন্যই সনির একটি অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের ইউজার ইন্টারফেসের সঙ্গে এইচটিসির একটি অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের ইন্টারফেসের মধ্যে খুব কমই মিল পাওয়া যায়।
যাই হোক, মূল বিষয়ে আসা যাক। আপনার ডিভাইস প্রস্তুতকারক কোম্পানি ইচ্ছে করেই আপনাকে রুট অ্যাক্সেস দেয়নি। এ কথা শুনে কোম্পানির উপর কিছুটা রাগ অনুভূত হলেও সত্য কথা হচ্ছে এই যে, এটি আপনার ডিভাইসের সুরক্ষার জন্যই করা হয়েছে। আসুন জেনে নিই কেন রুট অ্যাক্সেস স্বাভাবিক অবস্থায় দেয়া থাকে না।

কেন রুট করা থাকে না

ডিভাইস প্রস্তুতকারকরা ইচ্ছে করেই ডিভাইস লক করে দিয়ে থাকেন। রুট ফোল্ডার/পার্টিশনে থাকা ফাইলগুলো অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। এর কোনো একটি দুর্ঘটনাবশতঃ মুছে গেলে আপনার পুরো ডিভাইস কাজ করা বন্ধ করে দিতে পারে। এছাড়াও ম্যালিশিয়াস বা ক্ষতিকারক প্রোগ্রামও অনেক সময় রুট করা ডিভাইসের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিতে পারে। কিন্তু লক থাকা অবস্থায় ব্যবহারকারী নিজেই রুট অ্যাক্সেস পান না, তাই অন্য প্রোগ্রামগুলোর রুট অ্যাক্সেস পাওয়ার সম্ভাবনাও নেই বললেই চলে।
ডিভাইস লক করা থাকার আরেকটি কারণ হচ্ছে সিস্টেম অ্যাপ্লিকেশন ও ফাইল। অনেকেই ইন্টারনাল মেমোরি খালি করার জন্য বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন এসডি কার্ডে ট্রান্সফার করে থাকেন। রুট করা থাকলে সিস্টেম অ্যাপ্লিকেশনগুলোও ট্রান্সফার করে ফেলা যায়। কিন্তু অপারেটিং সিস্টেমের কিছু ফাইল রয়েছে যেগুলো ইন্টারনাল মেমোরির ঠিক যেখানে আছে সেখানেই থাকা আবশ্যক। ব্যবহারকারী যখন ডিভাইস রুট করেন, তখন স্বভাবতঃই অনেক কিছু জেনে তারপর রুট করেন। তখন বলে দেয়াই থাকে যে, কিছু কিছু সিস্টেম অ্যাপস এসডি কার্ডে ট্রান্সফার করলে সমস্যা হতে পারে। কিন্তু যদি স্বাভাবিক অবস্থায়ই সেট রুট করা থাকে, তাহলে ব্যবহারকারী না জেনেই সেটের ক্ষতি করতে পারেন।
এমন একটি চিত্র কল্পনা করুন, যেখানে প্রযুক্তি নিয়ে খুব একটা ধারণা রাখেন না এমন একজন ভাবলেন যে তিনি তার ফোনের ইন্টারনাল মেমোরি ফাঁকা করবেন। এই উদ্দেশ্যে তিনি রুট ফোল্ডারে গিয়ে সবগুলো ফাইল কাট করে এসডি কার্ডে ট্রান্সফার করে দিলেন। রুট অ্যাক্সেস থাকার কারণে ট্রান্সফারের সময় ডিভাইস তাকে বাধা দেবে না। কিন্তু ট্রান্সফারের মাঝেই ফোনটি বন্ধ হয়ে যাবে এবং আর ঠিকমতো কাজ করবে না। তখন তিনি দোষ দেবেন কোম্পানির কাঁধে। কিন্তু রুট লক করা থাকলে ব্যবহারকারী রুট ফোল্ডার খুঁজেই পাবেন না।
আশা করছি এবার বুঝতে পারছেন কেন ডিভাইস বাই ডিফল্ট রুট করা থাকে না। কিন্তু ৯০% (কিংবা তারও বেশি) ডিভাইসই রুট করা যায়। যাদের রুট করার একান্ত প্রয়োজন, তাদের রুট করার উপায় রয়েছে। কিছু কিছু কোম্পানি (যেমন সনি) নিজেদের সাইটেই ডিভাইস রুট করা থেকে শুরু করে বিভিন্ন কাজের প্রণালী দিয়ে রেখেছে। কিন্তু তবুও কোম্পানি নিজেরা রুট করা ডিভাইস বাজারে ছাড়ে না, কারণ বেশিরভাগ ক্রেতাই সাধারণ ক্রেতা হয়ে থাকেন যাদের ডিভাইস রুট করার কোনো প্রয়োজনই নেই।

কেন ডিভাইস রুট করবেন?

ডিভাইস রুট করার কারণ একেক জনের একেক রকম হয়ে থাকে। কেউ ডিভাইসের পারফরম্যান্স বাড়ানোর জন্য বা ইন্টারনাল মেমোরি ফাঁকা করার জন্য রুট করে থাকেন, কেউ ওভারক্লকিং করার মাধ্যমে ডিভাইসের গতি বাড়ানোর জন্য রুট করেন, কেউ স্বাধীনভাবে কাজ করা ডেভেলপারদের তৈরি বিভিন্ন কাস্টম রম ব্যবহার করার জন্য, কেউ বা আবার রুট করার জন্য রুট করে থাকেন। আমি নিজেও প্রথম রুট করেছিলাম কোনো কারণ ছাড়াই। লিনাক্স ব্যবহার করি বলে বিভিন্ন সময় রুট হিসেবে অনেক কাজ করেছি কম্পিউটারে। কিন্তু অ্যান্ড্রয়েড ফোনে রুট পারমিশন না থাকায় একটু কেমন যেন লাগছিল। তাই রুট হওয়ার জন্য রুট করেছিলাম।
পরে অবশ্য পারফরম্যান্স বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন সিস্টেম অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করতে শুরু করেছি যেগুলো রুট করা ডিভাইস ছাড়া কাজ করে না। তবে সেসব নিয়ে পড়ে কথা হবে। চলুন আগে এক নজর দেখে নিই রুট করার সুবিধা ও অসুবিধা।

রুট করার সুবিধা

  • পারফরমেন্স বাড়ানোঃবিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে ডিভাইসের অব্যবহৃত ফাইল, টেমপোরারি ফাইল ইত্যাদি নিয়মিত মুছে ফোনের গতি ঠিক রাখা।
  • ওভারক্লকিং করাঃ সিপিইউ স্পিড স্বাভাবিক অবস্থায় যতটা থাকে তারচেয়ে বেশি দ্রুত কাজ করানো। এর মাধ্যমে কোনো বিশেষ কাজে প্রসেসরের গতি বাড়ানোর প্রয়োজন পড়লে তা করা যায়।
  • আন্ডারক্লকিং করাঃ যখন ডিভাইস এমনিতেই পড়ে থাকে, তখন সিপিইউ যেন অযথা কাজ না করে যে জন্য এর কাজের ক্ষমতা কমিয়ে আনা। এতে করে ব্যাটারি ব্যাকআপ বাড়ানো সম্ভব।
  • কাস্টম ইউআই: আপনার ডিভাইসের হোমস্ক্রিন, লক স্ক্রিন, মেনু ইত্যাদি বিভিন্ন ইউজার ইন্টারফেসের ডিজাইন একটা সময় পর আর ভালো নাও লাগতে পারে। তখন আপনি ডিভাইসে নতুনত্ব আনতে পারবেন নতুন সব কাস্টম ইউজার ইন্টারফেসের মাধ্যমে। এগুলোকে অন্যভাবে রমও বলা হয়।
  • কাস্টম রম: ইন্সটল করার সুবিধা। অনেক ডেভেলপার বিভিন্ন জনপ্রিয় ডিভাইসের জন্য কাস্টম রম তৈরি করে থাকেন। এসব রম ইন্সটল করে আপনি আপনার সেটকে সম্পূর্ণ নতুন একটি সেটের রূপ দিতে পারবেন। বাইরে থেকে অবশ্যই এর ডানা-পাখনা গজাবে না বা ক্যামেরা ৫ মেগাপিক্সেল থেকে ৮ মেগাপিক্সেল হবে না, কিন্তু ভেতরের ডিজাইন ও ক্ষেত্রবিশেষে পারফরম্যান্সেও আসবে আমূল পরিবর্তন।

রুট করার অসুবিধা

  • ওয়ারেন্টি হারানোঃ ডিভাইস রুট করার মাধ্যমে আপনার ওয়ারেন্টি বাতিল হয়ে যাবে। তাই রুট করার আগে সাবধান। অবশ্য অনেক সেট আবার আনরুট করা যায়। আর সেট আনরুট করা হলে তা সার্ভিস সেন্টারে থাকা টেকনিশিয়ানরা অনেক সময়ই ধরতে পারেন না যে সেটটি রুট করা হয়েছিল। তবে কাস্টম রম থাকলে ধরা খাওয়া এড়ানোর উপায় নেই।
  • ফোন ব্রিক করাঃ  ব্রিক অর্থ ইট। আর ফোন ব্রিক মানে আপনার ডিভাইসকে ইটে রূপান্তরিত করা। অর্থাৎ, এর কাজ করার ক্ষমতা হারানো। রুট করা ও এর পরবর্তী বিভিন্ন কাজের সময় একটু এদিক-সেদিক হলেই ফোনে স্থায়ী বা অস্থায়ী সমস্যা হতে পারে। আপনার ফোনের প্রস্তুতকারক কোম্পানি ফোনটি আনরুট অবস্থায় দেন যেন এর ক্ষতি না হয়। রুট করার মাধ্যমে আপনি সেই নিশ্চয়তা ভেঙ্গে ফেলছেন।

রুট করার পদ্ধতি ও শেষ কথা

এই ছিল রুট নিয়ে যত বকবকানি। রুট নিয়ে বা এর করা-না করা, উপকারিতা-অপকারিতা নিয়ে আরও অনেক কথা বলা যায়, কিন্তু এগুলোই হচ্ছে বেসিক কথা। আশা করছি এতটুকু পড়েই আপনারা বেশ স্পষ্ট একটি ধারণা পেয়েছেন ডিভাইস কেন রুট করা হয়, এর সুবিধা-অসুবিধা ইত্যাদি। এখন অনেকেই তাদের ডিভাইস রুট করতে চাইবেন। তাদের জন্য বলছি, একেক ডিভাইস রুট করার পদ্ধতি একেক রকম।স্যামসাং গ্যালাক্সি ওয়াই রুট করার পদ্ধতির সঙ্গে এইচটিসি ওয়ান এক্স রুট করার পদ্ধতির কোনো মিল নেই। এইচটিসি কেন, গ্যালাক্সি ওয়াই-এর সঙ্গে স্যামসাং-এরই অন্য কোনো সেট রুট করার পদ্ধতি এক নয়।
এছাড়াও একই ডিভাইস রুট করার একাধিক পদ্ধতিও রয়েছে। আবার একটি পদ্ধতি দিয়ে একাধিক ডিভাইস রুট করা যায়। রুটের বিষয়টি এতোটাই জটিল ও বিস্তৃত যে, রাতারাতিই এ নিয়ে সব লিখে ফেলা যায় না। আরেকটি বড় সমস্যা হচ্ছে, নিজেদের হাতে সেট না থাকলে রুট করার পদ্ধতি নিয়ে টিউটোরিয়াল লেখাও যায় না। তাই আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, বিভিন্ন সময় আমাদের হাতে আসা ও পরিচিতদের ডিভাইস রুট করার পদ্ধতি নিয়ে বিভিন্ন সময় পোস্ট প্রকাশ করবো। আর যদি বিশেষ কোনো ডিভাইস নিয়ে রুট করার টিউটোরিয়ালের জন্য একাধিক অনুরোধ আসে, তাহলে আমরা এক্সডিএ থেকে অনুবাদ করে টিউটোরিয়াল দেবো। বলা বাহুল্য, এক্সডিএ অ্যান্ড্রয়েড বিষয়ক সবচেয়ে বড় ফোরাম যেখানে অ্যান্ড্রয়েডসহ বিভিন্ন সিনিয়র রম ডেভেলপারদের সম্মেলন ঘটে।
এবার আপনার পালা। আপনার ডিভাইসটি কি রুট করা? রুট করা হলে আমাদের জানাতে পারেন কীভাবে ডিভাইসটি রুট করেছেন। আর যদি এখনও রুট না করে থাকেন, তাহলে মন্তব্যের ঘরে বলুন এই লেখা পড়ে আপনি কী ভাবছেন।
রুট করবেন? নাকি রুট করবেন না?
বিস্তারিত পড়ুন

BLUESTACKS এর সাথে BS TWEAKER ব্যবহার করে পিসির slowness কমান, গতি বাড়ান!

BLUESTACKS এর সাথে BS TWEAKER ব্যবহার করে পিসির slowness কমান, গতি বাড়ান!
ডাউনলোড লিংকঃ গুগল করলে অনেক ভার্সন পাবেন সবগুলোই কম বেশি কাজ করে। তবে আমি যেটা ব্যবহার করি তা হল রুটেড ভার্সন। রুটেড ভার্সনে অনেক সুবিধা পাবেন। আশা করি আপনারা রুট কী ও কেন, সুবিধা ও অসুবিধা আগে থেকে জানেন। আপনি আপনার পিসি বা ল্যাপটপের জন্য এখান থেকে ডাউনলোড করে নিন।

BS TWEAKER / BLUESTACKS TWEAKS কী: আমরা মাঝে মধ্যে বা সব সময় কিছু না কিছু ব্রাউজার এডঅন্স বা এক্সটেনশন ইউস করি। BS TWEAKER ও সেইম একই ভাবে কাজ করে! মানে আগে থেকে যদি ব্লুস্টাকস ইনস্টল করা না থাকে এই এপের কোন ভ্যালু নাই! তাই এই এপ বা এক্সটেনশন এর সুবিধা নিতে হলে আপনাকে আগে থেকে ব্লুস্টাকস ইনস্টল করে নিতে হবে!

BS TWEAKER কেন ব্যবহার করবেনঃ
  • পিসিতে ব্লুস্টাকস ইউস করলে প্রচুর র‍্যাম খাই! এই র‍্যাম প্রচুর র‍্যাম খাওয়ার কন্ট্রোল আপনার হাতে নিতে ! মানে আপনি যত সেট করে দিবেন তত র‍্যাম বরাদ্ধ করবে ব্লুস্টাকস এর জন্য! ফলে পিসি আগের থেকে অনেক ফাস্ট এবং স্মুথলি চলবে যাদের র‍্যাম কম তাদের জন্য অনেকটা স্বস্তি ফিরে আসবে। অথবা র‍্যামের জ্বালায় ব্লুস্টাকস ইউস করা বাদ দিয়েছেন তারা পুনরায় ট্রাই করতে পারেন!
  • এইটা দিয়ে আপনি অনেক সেটিং কনফিগার করতে পারবেন! যেমন, মডেল চেঞ্জ করা, এন্ড্রয়েড আইডি, গুগল এডভার্টিজিং আইডি ইত্যাদি পরিবর্তন করতে পারবেন ইচ্ছা মত!
  • ব্লুস্টাকস হার্ড রিসেট অথবা ফরমাট করা হচ্ছে আমার জন্য সবচেয়ে উপযোগী ফিচার! অনেকের জন্য হবে যারা ডিংটোন অথবা অন্য কোন এপ্স ইউস করে ক্রেডিট নিতে চান! কারণ ফরমাট করে দিলে নতুন ফোন হিসেবে কাজ করে ফলে বিভিন্ন এড আবার দেখায় ডিংটোনে! মাত্র কয়েক সেকেন্ডের ভিতরেই আপনি ফ্যাকটরি রিসেট দিতে পারবেন কোন রকম জামেলা ছাড়াই!
  • খুব সহজে ক্যাশ এবং ডাটা ক্লিয়ার করতে পারবেন।
  • কম র‍্যাম অথবা লো স্পেসিফিকেশন এর পিসিতে ও ভাল মত কাজ করাতে পারবেন ব্লুস্টাকস কে!
  • xposed ইনস্টল করতে পারবেন।
ব্যবহার বিধিঃ তো চলুন দেখা যাক কিভাবে ব্যবহার করবেন BS TWEAKER। আমি শুধু যেগুলো বেশি গুরুত্বপুর্ণ ঐ ফাংকশানালিটি গুলো দেখাব। আর বাকি গুলো আপনি কিছুক্ষন নাড়াছড়া করলেই শিখে যাবেন!
ফরম্যাট বা ফ্যাকটরি রিসেটঃ
BS TWEAKER By Amrita Das Bijoy
প্রথমে আপনি ফুলস্টপ অথবা সার্ভিসেস থেকে আলাদা করে স্টপ করলে ও হবে।
BS TWEAKER By Amrita Das Bijoy
পার্টিশন সাইজে টিক দিন। একটা ওয়ার্নিং আসবে ওকে করুন। ডাটা ওকে করুন। আবার ওকে চাইবে ক্লিক করুন।
এইবার স্টার্ট বিএস এ ক্লিক করুন কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন ব্যস এখন আপনার ব্লুস্টাকস ফ্যাক্টরি রিসেট অথবা ফরম্যাট হয়ে গেছে। যতবার ইচ্ছা ফরম্যাট করুন। এটা আপনার ফোন নয় তাই চিন্তার কোন কারণ নাই! প্রয়োজন হলেই ফরম্যাট!!!
আর র‍্যাম বাড়ানো বা কমানোর জন্য র‍্যাম লিখা খালি ঘরে আপনার পছন্দ অনুযায়ী র‍্যাম লিখে ওকে দিন। আমি ৫১২ দিয়ে এম্বি ইউস করি ভালই চলে। 
বিস্তারিত পড়ুন

Check BD Sim Number of Teletalk GP Airtel Robi BLink

Check BD Sim Number of Teletalk GP Airtel Robi BLink

Check BD Sim Number of Teletalk GP Airtel Robi BLink

Here is a list of Bangladesh Mobile Company : Teletalk, GrameenPhone, Robi, Citycell, Airtel.

  • My Airtel Number      *121*6*3# 
  • My BanglaLink Number    *511#
  • My GP Number *2#
  • My Robi Number       *140*2*4#
  • My Teletalk Number  *551#

বাংলা লিংকে নিজের নাম্বার জানতে ডায়েল করুনঃ    *৫১১#
এয়ারটেলে নিজের নাম্বার জানতে ডায়েল করুনঃ    *১২১*৬*৩#

To Check own/My Number on other operators:


Airtel Bangladesh (016)Dial *121*6*3#
Grameenphone (017)Dial *2#
BanglaLink (019)Dial *511#
Teletalk (015)Dial *551# 
CityCell (011)Type MDN & send it to 7678
Robi  (018)*140*2*4#     Or,    Dial 1200 and listen and then choose  option 4
*updated 18-June-2013
বিস্তারিত পড়ুন

স্যামসাং গ্যালাক্সি এস৭ কি ২১ ফেব্রুয়ারি অবমুক্ত হচ্ছে ?

স্যামসাং গ্যালাক্সি এস৭ কি ২১ ফেব্রুয়ারি অবমুক্ত হচ্ছে ?
স্যামসাং গ্যালাক্সি এস৭ কি ২১ ফেব্রুয়ারি অবমুক্ত হচ্ছে ?
স্যামসাং গ্যালাক্সি এস৭ কি ২১ ফেব্রুয়ারি অবমুক্ত হচ্ছে?
স্যামসাং গ্যালাক্সি এস৭ কি ২১ ফেব্রুয়ারি অবমুক্ত হচ্ছে?


বিগত বছরগুলির দিকে ফিরে তাকালে দেখা যাবে যে, মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেস শুরুর ঠিক আগে আগেই স্যামসাং তার নতুন পন্যগুলি অবমুক্ত করে থাকে। ২০১৪ ও ২০১৫ তে তারা যথাক্রমে স্যামসাং গ্যালাক্সি এস৫ ও স্যামসাং গ্যালাক্সি এস৬ অবমুক্ত করেছিল। গত নভেম্বর মাসে কোম্পানিটি বার্সেলোনায় অনুষ্ঠিতব্য এমডাব্লিউসি ২০১৬ শুরু হওয়ার একদিন আগে অর্থাৎ আসছে ২১ ফেব্রুয়ারি একটি নতুন পন্য অবমুক্তির অনুষ্ঠান আয়োজনের তারিখ ঘোষণা করেছিল। সে কারণে অনেকই স্যামসাং তাদের গ্যালাক্সি এস৭ ঐ তারিখে অবমুক্ত করবে বলে অনুমান করছেন ।

স্যামসাং ২১ ফেব্রুয়ারি তাদের নতুন পন্য অবমুক্ত করতে যাচ্ছে।
স্যামসাং ২১ ফেব্রুয়ারি তাদের নতুন পন্য অবমুক্ত করতে যাচ্ছে।


গতকাল আগাম তথ্য ফাঁসে প্রখ্যাত ইভান ব্লাস টুইটারে বেশ কিছু ছবি প্রকাশ করে জানিয়েছেন যে, স্যামসাং ২১ ফেব্রুয়ারি তাদের নতুন পন্য অবমুক্ত করতে যাচ্ছে। ছবিগুলি কোথা থেকে পাওয়া গেছে তা উল্লেখ না থাকলেও ধারণা করা যায় সেগুলি স্যামসাং থেকেই সংগৃহিত হয়েছে। প্রথম ফ্রেমের উপরে লেখা আছে, ‘দ্যা নেক্সট গ্যালাক্সি। পরের ফ্রেমে একই ছবি দেখা গেলেও তার উপরে লেখা রয়েছে ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।

একই অনুষ্ঠানে স্যামসাং গ্যালাক্সি এস৭ এর সাথে স্যামসাং গ্যালাক্সি এস৭ এজ-ও অবমুক্ত করা হবে। ধারণা করা হচ্ছে যে, স্যামসাং গ্যালাক্সি এস৭ এ থাকবে ১৪৪০ * ২৫৬০ পিক্সেলের সুপার অ্যামোলেড স্ক্রিনের ৫.১ ইঞ্চি ডিসপ্লে। ভেতরে থাকতে পারে এক্সিনস ৮৮৯০ চিপসেট কিম্বা স্নাপড্রাগন ৮২০ চিপসেট। সেটটিতে আরো থাকবে ৪ গিগাবাইট র‌্যাম ও ৩০০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার আওয়ার ব্যাটারি। এর প্রধান ক্যামেরা হবে ১২ মেগাপিক্সেলের ব্রাইটসেল ক্যামেরা। অন্যদিকে স্যামসাং গ্যালাক্সি এস৭ এজ এ থাকবে কিউএইচডি (১৪৪০ * ২৫৬০) রেজ্যুলুশনের সুপার অ্যামোলেড ৫.৫ ইঞ্চি ডিসপ্লে।

আশা করা হচ্ছে স্যামসাং গ্যালাক্সি এস৭ ধূলা ও পানি নিরোধী হবে এবং এতে মাইক্রোএসডি স্লটও যুক্ত থাকবে। 
তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে এখানথেকে


বিস্তারিত পড়ুন